পাতা:স্বাস্থ্য-রক্ষা.pdf/৫৬

स्रोथ्रा-झुक्र । 8ቀ উপলব্ধি হয়। যতকাল সংসারে যুদ্ধ প্রভৃতি নিরুষ্ট প্রবৃত্তির কার্য্য প্রচলিত থাকিবে, তত দিন শস্যজীবী শান্ত প্রকৃতি জাতিদের মাংস ভোজীগণের অধীনস্থ হইবারই সম্ভাবনা । প্রাচীন গ্ৰীক রোমান, য়িহুদী, ও বৰ্ত্তমানকালের জুৰ্ম্মাম, ইংরাজ প্রভৃতি জাতি পৰ্য্যাপ্ত পরিমাণে মাংস ভোজন করিয়া, কভশত স্থানে যুদ্ধানল প্রদীপ্ত করিয়াছে তাহার সংখ্যা করা যায় না। এই কি মনুষ্যের চরম অৱস্থা ? মাংস না থাইয়া কত লোক সবল, সুস্থ ও দীর্ঘজীবী হইতেছেন, এবং সর্ল প্রকার মানসিক ও শারীরিক পরিশ্রম ও অনায়াসে করিতেছেন, কিন্তু লল থাকিয়াও তাহারা নিষ্ঠুরতা ও দুঃসাহসিকতার কার্য্য করিতে পারেন না, সুতরাং মাংসভোজী ব্যক্তির রোষপবশ হইয়া আক্রমণ করিলে সহসা তাহার কোন প্রতিবিধান করিতেও সক্ষম হন না । আমাদের দেশের কোন কোন ভদ্র-সন্তান সবল থাকিয়াও, রেলওয়ের গাড়ি অথবা অন্যান্য সাধারণ-সমাগম স্থানে, অতি ইতর ইউরোপীয়ের নিকট পরাভব স্বীকার করেন, এরূপ দেথা যায় । বাস্তধিক আমাদের দেশে কিয়ৎ পরিমাণে সাহসিকতার প্রয়োজন হইয়াছে । মাংস ভোজনের প্রথা প্রচলিত হইলেই বোধ করি উপস্থিত উদ্দেশ্য সফল হইৰে । যাহারা অনুক্ষণ শারীরিক বা মানসিক পরিশ্রম করে, মাংস তাহদের পক্ষে উপকারী। ইহা দ্বারা যত শীঘ্র দেহের ক্ষতিপূরণ ও বৃদ্ধিসাধন হয়, তত আর কিছুতেই