পাতা:স্বাস্থ্য-রক্ষা.pdf/৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्रृंशु-शश्नक| ዳው ডাক্তার এগুকুম্ব সাহেব নিম্নলিখিত রূপে স্বীয় অভিপ্রায় প্রকাশ করিয়াছেন । " যে যে যন্ত্রদ্বারা শরীরের অকৰ্ম্মণ্য বা দূষিত পদার্থ নির্গত হইয়া থাকে, ঘৰ্ম্মরোধ হইলে তাহদের মধ্যে কোন না কোনটীর উপদ্রব উপস্থিত হয়। ত্বক, মলনিৰ্গম, মুত্রাশয়, ফুসফুস ও যকৃৎ দ্বারা শরীরের দূষিত পদার্থ বাহির হইয়া যায় ; ত্ত্বকের কার্য্যরোধ হইলে ইহার মধ্যে অন্যতরটার দ্বার অধিক পরিমাণে কাৰ্য্য করাইবার প্রয়োজন হয়, সুতরাং যে যন্ত্রট অপেক্ষাকৃত দুৰ্ব্বল থাকে, প্রথমতঃ তাহারই রোগ জন্মে। ঘৰ্ম্মরোধ হইলে কোন ব্যক্তির অন্ত্র বা মলাশয় রোগাক্রান্ত হইয়। উদরাময় উপস্থিত করে, কাহারও বা ফুসফুস প্ৰপীড়িত হইয়া কফ কাশি অথবা অন্য কোন রোগ উৎপন্ন করিয়া দেয় । যে ব্যক্তির শরীরের অভ্যন্তরস্থ সমুদায় যন্ত্র মুস্থ অবস্থায় আছে, তাহার সামান্য অমুথ মাত্র লক্ষিত হয় এবং কিয়ৎক্ষণের মধ্যে শরীর পুনরায় প্রকৃতিস্থ হইয়া উঠে। অপ্রশস্ত গৃহের অভ্যন্তরে লোকসমাগম হইলে অধিক উত্তাপ হয়, তৎকালে ত্বকদ্বারা বাস্পাকারে অনবরত ঘৰ্ম্ম ৰাছির হইয়া যায়, মুতরাং মুত্রাশয়ের কার্য্যরোধ হয়। পরে বাহিবের শীতল বায়ুতে গমন করিলে ঘৰ্ম্মরোধ হয়, তখন পুনরায় মুত্র ত্যাগের প্রয়োজন হইয়া উঠে। মুত্রকুচ্ছ, রোগে ঘর্ষদ্বারা নানা প্রকার দূষিত পদার্থ নিৰ্গত হয়, তখন ঘৰ্ম্মে মূত্রের দুর্গন্ধও লক্ষিত হইয়া থাকে। এই