পাতা:স্বাস্থ্য-রক্ষা.pdf/৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বাস্থ্য-রক্ষণ । কাশি প্রভৃতি রোগ জন্মিতে পারে না। প্রাতঃস্নানের ফল এত অধিক যে তাহা বর্ণনা করিয়া উঠা যায় না । আমাদের শাস্ত্ৰকৰ্ত্তার। ইহার বিধান করিয়া তাহদের অভিজ্ঞতার পরিচয় দিয়াছেন । অবগাহন করিয়া স্নান করিলে অতি সহজে শরীরের মলা দূর হয়, ও ভাহাতে সৰ্ব্বশরীরে মুখানুভব হইতে থাকে। হে নদী বা পুষ্করিণীর জল উৎকৃষ্ট ভাহাতেই স্নান করা কৰ্ত্তব্য, নতুবা পীড়া হইবার সম্ভাবনা । যে স্থানে ভাল জল পাওয়া দুষ্কর, ভথায় অগত্য বাটতে স্নান করিতে হয় । জল মন্দ হইলে তাহ! ভাল করিয়া সিদ্ধ করিয়া, পরে শীতল হইলে তাহাতে স্নান করিবে । আমাদের দেশের অনেকের সংস্কার আছে, অদ্য এক জল কল্য অন্য জলাশয়ের জলে স্নান করিলে সর্দি, জ্বর প্রভৃতি রোগ হয় । কিন্তু এ বিশ্বাসট নিতান্ত ভ্রান্তিমুলক। অপরিস্কৃত বা পচা জলে স্নান করিলে পীড়া হয় বটে, কিন্তু কোন ভাল পুষ্করিণী বা নদীর জল ত্যাগ করিয়া তাদৃশ অন্য জলাশয়ে স্নান করিলে কখনই পীড় হইবার কথা নহে। বাস্তবিক লোকে বিদেশে যাইবার সময় নানা প্রকার অনিয়ম করিয়া রোগ উৎপাদন করে, শেষে জলের দোষ দিয়া স্বীয় নিৰ্ব্বদ্ধিতা গোপন করিয়া থাকে { যাহারা প্রভূৰে স্নান করিতে পারেন না, ৮৯ ថ្ងៃ។ বেলার মধ্যে স্নান করা তাহাদের কৰ্ত্তব্য। প্রত্যহ এক