পাতা:স্বাস্থ্য-সোপান - শ্রীপতিচরণ সরকার.pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

百两1 Σ δ S LLLLL YLLLL LLLLL SSLLLAALLLLLALAL LE L ELELLSLLLLLLLL LL LLL LLLL LELSL J E L S E ESAAL ALALMLMLLLLLL LSL LLLLLLLALLS জল ফুটাইলে যদি সামান্য মাত্ৰ গন্ধবিশিষ্ট হয়, এবং ঈহাও যাহারা পান করিতে পচ্চন্দ করে না, তাহারা ঐ গরম জলকে এক কলসী হইতে আর এক কলসীতে ২৷৩ হাত উচ্চ হইতে ৭৮ বার ঢালউপুর করিলে, এই গন্ধাটুকু আর থাকে না। স্থিতান দ্বারা মলিন জলকে স্বচ্ছ করা হইয়া থাকে। ইহা করিতে হইলে, এক দিনে ৩৪ কলসী জল তুলিয়া রাখা উচিত। জল রাখিয়া দিবার চারি দিন বাদে, এই সমস্ত কলসীর জল ব্যবহার করিয়া দেখিলে, ইহা অধিক পরিমাণে নিৰ্ম্মল বলিয়া প্ৰতীয়মান হষ্টয়া থাকে। স্থিতান দ্বারা জলমধ্যস্ত প্লবমান পদার্থ সকল, কলসীর তলদেশে পতিত হইয়া জলকে স্বচ্ছ করিয়া দেয় বটে, কিন্তু রোগ-জীবাণু বা অনেক প্রকার কাঁটাগুৰু ইহা দ্বারা বিনষ্ট शुभ्र नांदेरे । ফাঁটকিরী, নিম্মাল্য ইত্যাদি দ্বারা মলিন জল নিৰ্ম্মল হইয়া থাকে । জল নিৰ্ম্মল হইলেও ইহা নির্দোষ হয় নাই ; কারণ, ইহার মধ্যে বহুবিধ রোগের জীবাণু অনায়াসে থাকিতে পারে। সুতরাং সৰ্বপ্রকার পানীয় জলকে ফুটিত করিয়া পান করা। কৰ্ত্তব্য। সুসিদ্ধ জল দোষশূন্য হইয়া থাকে। ইহা ভিন্ন, কোন প্রকারে জল নিৰ্দোষ পানীয় বলিয়া পরিগণিত হইতে পারে না। আজকাল বহুবিধ জলশোধক-যন্ত্র ক্রয় করিতে পাওয়া যায়। যাহাদের সামর্থ আছে, তাহারা ইহা ক্রয় করিয়া ব্যবহার করিতে পারেন। কোন প্রতিবেশীর বা গ্ৰামমধ্যস্থ কাহারও, অথবা নিকটবৰ্ত্তী