পাতা:স্বাস্থ্য-সোপান - শ্রীপতিচরণ সরকার.pdf/৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

w/ अक्षान्छा-6नt2न्म । LLLLLL LLLLLLLLM LLLMLMLLLLLL LLLLLLL MLSSSS ং, পুনকো, চাপালোটে, লোটে, খেটে, লাউ, শুশনি, কুমড়া, পুতিক ইত্যাদি শাক সচরাচর ব্যবহাৰ্য্য। গোল আলুর খোসার নীচেই ইহার পুষ্টিকর পদার্থ থাকে ; এজন্য, ইহার ছাল ছাড়াইয়া রন্ধন করা উচিত নহে। ওল, পেপে এবং পলাণ্ডু কোষ্ঠ-কঠিন রোগীর উপকারী পথ্য। ছোট ছোট সুত্ৰখণ্ডবৎ কৃমিরোগে, উচ্ছে ও করলা বড় উপকারী । কঁচা কলা অজীৰ্ণ, অতিসার ইত্যাদি উদরাময় রোগে পথ্য এবং ঔষধ উভয় প্রকারে ফল প্ৰদান করে। বর্ষাকালে শাক খুব কম দিন ব্যবহার করা উচিত। কারণ এসময়ে স্বভাবতঃ পরিপাক-শক্তি কিছু মন্দ হয়, এবং ইহাদের মধ্যে বিবিধ জাতীয় পোকা মাকড় এবং তাঁহাদের ডিম্বাদি অবস্থিতি করে। এই সময়ে লেবু, আমি প্রভৃতির আচার অগ্নিবৰ্দ্ধক । রন্ধনের পূর্বে, চাল ও দাল অতি উত্তমরূপে বাছিয়া গুছিয়া ধৌত করিয়া রাখা আবশ্যক। শাক-সজী সকল ভাল করিয়া বাছিয়া কুটিয়া ধুয়ে রাখা ভাল। মাছকে খুব ধুয়া আবশ্যক। ংস ধুইবার আবশ্যক নাই। কারণ, মাছ ধুলে মিঠে ও মাংস ধুলে সিঠে হইয়া থাকে। অনেকেই অবগত আছেন যে, বিহার ও উত্তর-পশ্চিম দেশীয় লোকেরা, খাদ্যদ্রব্য সম্বন্ধে কতদূর যত্নবান ও সতর্ক হইয়া থাকে। তাহার একটী একটী করিয়া চাল দাল বাছিয়া, তবে ইহাদিগকে রন্ধন করিয়া থাকে। অন্ন পাকিকালে, এরূপ পরিমিত জল দেয় যে, ইহা হইতে ফেন গড়াইবার প্রয়োজন হয় না। দালের আদৌ