^ স্বাস ধিঙ্গাৰু পাচলি । পদ্মণের হলো যেদুৰ্দ্দশা, আশা ভঙ্গের এতমনস্তাগ সূৰ্পণথার বাক্য ঠেলে; লক্ষ্মণ পড়ে শক্তিশেলে; রতি ভঙ্গে হয় মহাপাপ ॥ হয়ে তুই বসন্তের দূত; উড়ে বেড়াসু যেন ভূত, ভূতেরে বশিভূত করা লয়। কি গুণে নলিনী তোরে, কমলের মধু দান করে, তোরে হেরে আতঙ্গে অঙ্গদয়। কি পুণ্যে বিধিবর; তোরে করিলে মধুকর, কুকুরের ভক্ষ সুধা খণ্ড । বিধির নাই বিবচনা কমল পরে ভূতের থানা; বানরের শিরে রাজ ছত্ৰদণ্ড ॥ ৰূপে গুণে অভূত, যেন বেট জলার ভূত; তোরে হেরে ভূতে লজ্জা পায় । শুনরে বোকা মধুথোর কাট কাটা বৃদ্ধিতের কাঠের ছিদ্র করিস যথা তথায় জন্মিয়ে পোকার কুলে; খাদ্য দ্রব্য ভাগ্য বলে; বিধি মিলালে সুধাময় মধু যেমন অব সে চণ্ডাল পুত্র, গলে দিয়ে যজ্ঞ সুত্র, বরণ করিতে যায় কুলীন মুখুয্যের বধু। শ্লোকঃ । অবশেপতিতে রাজা মুখব৯শে সুপণ্ডিতঃ। অধনেন ধন^প্রাপ্য তৃণবণ্ড মন্যতে জগৎ ॥ যেমন অবশ্শে নীচ গামী, যদি হন ভূস্বামী, ভূতল দেখে তৃণাৱত। সুপণ্ডিত মূৰ্থ অ-শ্যে সদাই পণ্ডিত ছি৯সেগুমর করি নাহি মানে সত । অধুনের ধন প্রাপ্ত, মানুষে গুণে তৃণাবত; আধনী ধনী হইলে তবু সে ইতর । তেমি তুই পোকা, শুনরে বোকা, অবশে পণ্ডিত হয়ে হয়েছিল মধুকর ॥ ছয়ে আমি রসবর্তী, করিতে তোরে উপপতি, তোর
পাতা:হংসবিলাস পাঁচালি.djvu/২৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।