হংস বিলাস গাচালি। Nు আর শূদ্র । এই চারি বর্ণ হইলে লোকে বলে ভদ্র। তেলী তামলী জনার কামারা দ নয় ডাক । এই নয় কূলে হইলে বলে নবসাগ।গোপ গোয়ালা পত্নবেরা নাবণ বাথানি। এরালয় ভদ্র,লয় অভদ্র; এদের ইতর মধ্যে গণি । যেমন মালা জেলে, বাগ্বদি দুলে, ডোম কোরঙ্গ, চক্ষুরাঙ্গা, নেসার থাকে ভূলে হাড়িযুগী ডোম ডোগলা, এরাসব ইতরের ছেলে । তুই তেমি ইতর, শুনরে বর্বর, তোরঙ্গলমান সাঙ্গ । আলি কোন সাহসে, হু°সের বাসে, তোর হলোনা আতঙ্গ । যেমন মণির আভায়; ফণীর শোভা; দেথে বেঙ্গে করে ব্যঙ্গ । যেমন রঘুর সভায় ঘুঘুর নৃত্য; দেথে বাড়ে রঙ্গ। যেমন বাঘের গৃহে ছাগের বাস শুনে হয় আতঙ্গ ৷ যেমন মৃগের শাপে পাণ্ডু রাজার হলো ধূজ ভঙ্গ । যেমন রাধা চক্র গাথায় ধরে কাকের মাথায় শৃঙ্গ । যেমন তোলার ছেলে ববম্বলে, পূজে শিবলিঙ্গ। যেমন পদ্মফুলে গোত্র। পোকা কূমদে পতঙ্গ ৷ সাধন বিনে সাধু যেমন পেলে সাধু সঙ্গ । গঙ্গাতীরে পড়ে যেমন গলিত কুণ্ঠ অঙ্গ ৷ চক্র ভেদে হলো যেমন ছুচর মুণ্ড ভঙ্গ যেমন কৃষদ সভায় ভেক পুত্র হয়ে এলেন ভৃঙ্গ । -ঈশ্বরচন্দ্র বলে চিল বাদালে কি রঙ্গ । গীত রাগিণী থাম্বাজ । তাল থেমটা । ধিক২ রে চিলে ওধিক কি কব আর তোমারে । বাঙন হয়ে হাত বাড়ায়ে ধরিতে চাও সুধা ll ( ll
পাতা:হংসবিলাস পাঁচালি.djvu/৪২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।