পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/২০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ পরিচ্ছেদ । YV) 颅 SEA EAEAASSAAeAAL CeAAA AeAAALAALAAeAMT L ELALALA AS عي يسسم - عيد" eLMS TeAe EeLeLE ES S eEe eA AAeL AAeeTSLLL SAAAAAA eeALSL LL LeSeTSASA LS LMLMTeS ESALSTAT S Aeeee AASeeeeSeTMLeLSLS LSA AMALeeeS ধূমকেতু পরিদৃশ্যমান হইয়াছিল, তাহা পূৰ্ব্বে কখনও আসে নাই এবং গ্ৰহচক্রে উহা সৌরজগতে বাধা না পড়িলে পুনরায় উহার আসিবার ও সম্ভব নাই বলিয়া অনেকে মাস্তব্য প্ৰকাশ করিয়াছেন। ঐ ধূমকেতু যে পূর্বে কেন আসে নাই এবং পরে আর কেন আসিবে না, ইহার কোন সঙ্গত কারণ বৈজ্ঞানিক প্ৰক্ৰিয়ায় স্থিরীকৃত হইয়াছে কি ? ধূমকেতুগুলি সুৰ্য্যের নিকটবৰ্ত্তী হইতে থাকিলে, সুর্যের আলোকে উজ্জল হুইয়া দূরবীক্ষণ যন্ত্রের সীমা মধ্যে আসিয়া উপস্থিত হয়, তৎপূৰ্ব্বে তাহারা কোথায় থাকে, কোন দিকে, কোন পথে বিচরণ করে, সে সব বিষয় নির্ণয় করিবার কাহার ও ক্ষমতা নাই, বৈজ্ঞানিক পণ্ডিতগণ তৎসমুদয় বিষয় সিদ্ধান্ত করিতে পারেন নাই। সুতরাং এই অসম্পূর্ণ বিজ্ঞান যদি খোদাতায়ালার তত্ত্ব নিরূপণ করিতে না পারে, তাহা হইলে র্তাহার তত্ত্বজ্ঞান সম্বন্ধে সন্দিহান হুইবার কোন কারণ নাই । আমাদের পৃথিবীই বেগবতী-কক্ষপথে প্ৰত্যহ ১৬ লক্ষ মাইল ছুটিতেছে। কোন কোন কেতু পৃথিবী অপেক্ষাও বিপুল বেগে ধাবিত হইয়া থাকে। ১৩১৬ সালের মাঘ মাসের কেতু ৬ই মাঘ তারিখে এক দিনে সাত কোটী মাইল ছুটিয়া গিয়াছিল এবং ঐ দিনের চারি দিন পূর্বে ও পরে প্রত্যহ ছয় কোটী মাইল ছুটিয়া যাওয়া গণিতের সিদ্ধান্তে আসিয়াছে। হ্যালির ধূমকেতু তত বেগবান না থাকিলেও কোন কোন नि »२ गक ०• शंकांद्र नारेण @द'कश्न ७ दl • • गश्रु वॉरेन পৰ্যন্ত দৌড়িয়াছিল। কে কু সকল ঐ রূপ বেগে ছুটয়া কোথায় যাশ তাহা কি বিজ্ঞানের ধারণায় আসিতে পারে ? কোন কোন কেতুর অবয়ব এত দীর্ঘ যে, তাহদের মস্তকই লক্ষাধিক মাইল পৰ্যন্ত বিস্তৃত থাকা দূরবীক্ষণে দেখিতে পাওয়া গিয়াছে ; কেতুর মস্তক অপেক্ষ আবার শিখা ভয়ানক দীর্ঘ হইয়া থাকে । ১৩১৭