পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/২৫৫

পঞ্চম পরিচ্ছেদ । Rà করিয়াছি, আপনি নিদর্শনসকলের কিছু কিছু তাহাকে দেখাইব বলিয়া লইয়া গিয়াছিলাম, নিশ্চয় তিনি শ্রোতা ও দ্রষ্টা ।” * অনন্তর হজরত তথা হইতে হজরত জেব্রিলের সমভিব্যাহারে গমন করিতে করিতে প্ৰথম স্বর্গে উপনীত হন, তথায় মানবের আদি পিতা আদমকে দর্শন করিয়া সসন্ত্রমে সালাম করেন, এবং তঁহার আশীৰ্ব্বাদ গ্ৰহণপুৰ্ব্বক দ্বিতীয় স্বর্গে অনন্তপ্ৰেম ও ক্ষমার উৎস মহাপুরুষ ইসাকে, তৃতীয় স্বৰ্গে খোদাতায়ালার সাক্ষাৎ প্ৰসন্নতার ন্যায় রূপরাশি ইউসোফকে, চতুর্থ স্বৰ্গে সত্যপ্রিয় ইদারিসকে, পঞ্চম স্বৰ্গে মহাবাগী হারুণকে, ষষ্ঠ স্বৰ্গে সাক্ষাৎ প্ৰত্যাদেশের ন্যায় দেবাত্মা মুসাকে ও সপ্তম স্বৰ্গে মহাপুরুষ এব্রাহিমকে দর্শন করেন। তিনি প্ৰত্যেক স্থানেই সমাদর ও সস্বৰ্দ্ধনা সহকারে গৃহীত হইয়াছিলেন। তিনি সদর তোলমন্তহী, বয়ন্তলমামুর ও নািহরোর রহমত প্ৰভৃতি পুণ্যস্থান, সরোবর, স্রোতস্বতী প্রভৃতি দর্শন করিয়াছিলেন। অনন্তর হেজাবেনুর-জ্যোতিস্তিরস্কারিণীর নিকট উপনীত হইলে হজরত জেব্ৰিল তথায় তাহার সঙ্গ পরিত্যাগ করেন । তৎপরে তিনি ‘মহোজ্বল জ্যোতিঃ ও সুচিভেদ্য তামোরাশি ভেদ করিয়া এমন একস্থানে উপনীত হইলেন যে, তথায় বোরাক গমনে ক্ষান্ত হইল। তিনি তথা হইতে রফরফ নামক মহাকিরুবি এস্রাফিলের মন্দিরে আরোহণপুৰ্ব্বক খোদাতায়ালার সিংহাসনের সমীপস্থ হন। t অতঃপর ধ্যাননিরত স্বৰ্গলোক কম্পিত করিয়া শতকোটী বাজনাদ পরাস্তপূর্বক সহস্ৰ বার ধ্বনি হইল যে, 'ਕੇ আমার নিকট আইস ।” হজরত ইহা শুনিয়া মানবীয় দুৰ্ব্বল জীবনে সহস্ৰ স্বৰ্গীয় উন্নতি ও নবৰল লাভ করিয়া অগ্রসর হইতে লাগিলেন। তিনি ক্ৰমে ক্ৰমে সেই অপ্রকল্প।্য, অচিন্ত্য ও অননুমেয় স্থানসমূহ অতিক্রমপুৰ্ব্বক একান্তে খোদাতায়ালার t cytotyvir sat at 3 witt's