পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/২৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ । RA LTLL TASLLALALATAMLMLALALLSAiAiSASq qALALLML MLMAA ALALLM LALAALLLLLALMAMLL ALALALM AALMALLAAAAALALSLAMMMALA MAMALALAMM AqAMMAqAAAAALAAAAALAAAA AALLLLA LALALMM AA MA SS AMLAL AAM AALAAASAALSAAAALALALqLSLeALAALLLLLAAAAAAS qMASLSLeLeeLSeLeAeSAALSALeASLeLSMLSALSLSLSASALSLSLSLSLALASLLAeLALASAeLLAAeALSALAL qA AA MMSLLLLLLSqAASAALA জনক উপায় স্থির করিতে বলিলেন। কেহ বলিল, ইহুদীদিগের ন্যায় বাদ্যযন্ত্রের শব্দ দ্বারা ; কেহ বলিল, অত্যুচ্চ মঞ্চোপরি আলোক প্ৰদানপুৰ্ব্বক ; কেহ বলিল, খৃষ্টধৰ্ম্মাবলম্বীদিগের ন্যায় ঘণ্টার শব্দ দ্বারা উপাসনাকারী:দিগকে আহবান করা সুবিধাজনক । কিন্তু হজরত মহম্মদ ইহার কোনটাই শ্ৰেয়ঃ বলিয়া গ্ৰহণ করেন নাই । অবশেষে খেত্তাবের পুত্ৰ হজরত ওমর বলেন, “নামাজের সময় উপস্থিত হইলে, এক জন লোক চীৎকার করিয়া লোকদিগকে আহবান করুক।” ইহাতে সকলে সম্মত হইলে হজরত মহম্মদ বেলালকে উক্ত কাৰ্য্য সম্পন্নার্থ নিযুক্ত করিলেন । বেলালকে উক্ত কাৰ্য্যে নিযুক্ত করিবার কারণ এই যে, বেলাল অতি উচ্চারবে চীৎকার করিতে পারিতেন । নামাজের সময় উপস্থিত হইলে বেলাল “আচ্ছালাতো জামিয়াতোন” বলিয়া লোকদিগকে BOBBDD DBDBDYSDBDB DDBSSS সেই রাত্রে জয়দের পুত্র আবদুল্লা স্বপ্নে দেখেন যে, একজন লোক একটী ঘণ্টা। হস্তে র্তাহার নিকট দণ্ডায়মান রহিয়াছে, তিনি তাহার নিকট ঘণ্টাটী ক্ৰয় করতে গেলে, সেই লোকটী ঘণ্টা ক্ৰয় করিবার কারণ জিজ্ঞাসা করিলে, আবদুল্লা বলেন যে, আমি লোকদিগকে উপাসনাৰ্থ আহবান করিব বলিয়া, ঘণ্টা ক্ৰয় করিতেছি। তাহা শুনিয়া সেই লোকটী তৎক্ষণাৎ মসজেদের উপর উঠিয়া এক্ষণে যে নিয়মে আজান দেওয়া হয়, সেইরূপ ভাবে আজান দিলেন। প্রাতে আবদুল্লা স্বপ্ন বিবরণসমূহ হজরতের নিকট বিবৃত করিলেন। হজরত জেব্রিণও সেই রাত্রে হজরতকে আজানের পদ্ধতি শিক্ষা দিয়াছিলেন ; হজরত আবুবকর ও হজরত ওমর প্রভৃতি শিষ্যগণও সেই রাত্রে স্বপ্নে আজানের পদ্ধতি জানিতে পারিয়াছিলেন । সেই সময় হইতে আজানের প্রথা প্ৰচলিত হইয়া আসিতেছে। আজান এই,--খোদাতায়ালা সৰ্ব্ব শ্রেষ্ঠ, এইরূপ 4.