পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/৪১১

একাদশ পরিচ্ছেদ । Vo6 dewiswrn arwrw^rhwberthyrrarwaiswrn AeLLALLSLLTLET LAeSeMLMLEAeMEESMLEEeLeLLELSES TeLeMeALLeeALL LkLA MMALELS SSS AAAS S AA ELeLS LMT SMLeM qeLeLeLeMekeEL SSLeSLMeAeeAeAkEeEeEeeLTALMMeeSeAL LALMeLA LLeLeLeMSLeSALLLEeLMM LMAeAeLeLeL LSMA AMAM MM AAAA AAALALAM M AA TA AMMAMMAMATL পলায়ন করিবেন না বলিয়া তৎক্ষণাৎ প্ৰতিজ্ঞাবদ্ধ হইলেন । কোৱাণ শরিফে উক্ত হইয়াছে, “সত্য সত্যই বিশ্বস্রষ্টা তখন বিশ্বাসীদিগের উপর প্ৰসন্ন হইয়াছেন, যখন তাহারা তরুতলে তোমার ( হে মহম্মদ ) সঙ্গে qOuBDzS DBBBDBuBS DDDBDDS SBDBBBD DBBDDB DD DBDDSDBD BD YBtDDS BEDB BDDDDB gD DBBDD BDBDDB BBBDDD LE DBBD SBBDK BDBDtBB BDBDS S BBDD DYY0 S SJDO DBDYYD tDS গণকে বলিলেন, “আল্লাহতায়ালা তোমাদিগের প্রতি জ্ঞায় সন্তুষ্ট হইয়াছেন, তোমরা কেহই নরকগামী হইবে না।” এই প্ৰতিজ্ঞাকে “বায়াতোর রেজোয়ান” বলে ; ‘বায়াত” শব্দের অর্থ বিক্রয়। কোরেশগণ মুসলমানদিগের এইরূপ প্ৰতিজ্ঞার বিষয় অবগত হইয়া হজরতের সহিত সন্ধি স্থাপনার্থ ওমরের পুত্ৰ সুপ্ৰসিদ্ধ বক্তা সোহেলকে হজরত ওসমানের সমভিবাহারে হেদায়বিয়াতে পঠাইয়া দিয়াছিল; কারণ তাহারা বিবেচনা করিয়াছিল যে, র্যাহার প্রভূত ক্ষমতা দিন দিন দেশ মধ্যে বন্ধিত হইতেছে, এবং যিনি পরমভক্ত শিষ্যগণের দ্বারা সৰ্ব্বদা পরিবেষ্টিত থাকেন, তাহার সহিত বিবাদ করা উচিত হইতেছে না । সোহেলের সঙ্গে হাফিসের পুত্র বেকুরেজ ও আবদুল ওজার পুত্র হােয়াতবও আসিয়াছিল । হজরত ওমর-বেন-খেত্তা বা সোহেলের দাত ভাঙ্গিয়া দিতে চাহিয়াছিলেন । কিন্তু হজরত তঁাহাকে সে কাৰ্য্য হইতে নিবারণ করিয়া বলিয়াছিলেন, “এমন এক সময় উপস্থিত হইবে, যখন সোহেলের বক্ততায় ইসলাম-ধৰ্ম্মের অনেক সুফল ফলিবে ।” সোহেল মক্কা বিজয়ের পর মুসলমান হন । হজরতের পরলোকগমনের পর যখন মুসলমানগণের অন্তর ধৰ্ম্মবিষয়ে আন্দোলিত হইতেছিল, তখন তিনি একটী সারগর্ভ বক্ততা করেন ; তাহা শ্ৰবণ করিয়া সকলের অন্তর হইতে ভ্ৰমবিশ্বাস দূর হইয়াছিল। তৎপরে হজরত 悦8