৪১০ হিজরত মহম্মদের জীবনচরিত ও ধৰ্ম্মনীতি। LMLBLeLMeLeTTTAMLTLSTLiAqM MMMMMeMMMeMeMMMMAMMMMeLALALAML MMMALAL MMMAEkSLkLMLM LH AMMeMLEMLeEMeMLHLiiLAEA LAL LALALLLMAqAeAkLiiLLMMeqM MATL MLMLAL LL MEEAeA ALAL AAAA AA AAMALL qLAAM AL A LMLMALA AqAL EEL ്ജ്' (': আনুমারি আমাকে বলিয়াছিল, “আবুহোরায়রা ! তুমি বদরের যুদ্ধে উপস্থিত ছিলে না, সেখানে আমরা অল্পসংখ্যক হওয়াতেও আল্লাহতায়ালা আমাদিগকে জয়ী করিয়াছিলেন ।” এক্ষণে উভয় পক্ষের সৈন্য পরস্পর সম্মুখীন হওয়াতে डूभूल सूक আরম্ভ হইল। সেই যুদ্ধে জয়দ সাংঘাতিক আঘাত প্ৰাপ্ত হইয়া মৃত্যুমুখে পতিত হইলে জাফর তৎক্ষণাৎ পতাকা ধারণপূর্বক পদব্ৰজে যুদ্ধ করিতে আরম্ভ করিলেন । যখন শত্রুগণ র্তাহার দক্ষিণ হস্ত কাটিয়া ফেলিল, তখন তিনি বাম হস্তে পতাকা ধারণ করিলেন । ক্ষণকাল মধ্যে সে হন্তেও শত্ৰুগণ আঘাত করিল, তখন তিনি সেই রক্তাক্ত হস্তে পতাকা ধরিয়া যুদ্ধ করিতে লাগিলেন । অবশেষে শত্ৰুগণ তঁাতার মস্তকচ্ছেদন করায় বুদ্ধ কাৰ্য্যের অবদান হইল । * ওমরের পুত্র আবদুল্লা এই যুদ্ধে উপস্থিত ছিলেন । তিনি বলিয়াছিলেন, “জাফরের মৃত্যুর পর দেখিলাম যে, DDD LDDS SDBBBtDBS SSiS SBDDS BBDLD SS S BDBYLSDBYS LDLKD BBD D DBDDDDLBB KD SYBDBDBDBBD BBE BEKS DBDB পতাকা গ্ৰহণ করিলেন এবং যুদ্ধ করিতে লাগিলেন । কিন্তু অচিরকাল মধ্যে তিনি ও শামন-সদনে নীতি হইলেন । আবদুল্লার মৃত্যুর পর আহজমের পুত্র সাবেত খালেদকে পতাকা দিবার প্রস্তাব করিলে সৰ্ব্বসন্মতিক্ৰমে খালেদ তাহা গ্ৰহণ করিলেন। খালেদের হৃদয়গ্ৰাহী ও উৎসাহসূচক বাক্যে ভয়-বিহবল মুসলমান সৈন্যগণ স্থিরভাব ধারণপুৰ্ব্বক যুদ্ধে অগ্রসর হইলেন এবং অসাধারণ বলবিক্রমশালী খালেদ অগণ্য শত্রুসৈন্তের অভেদ্য বুহি ভেদ করিয়া যুদ্ধে জয় লাভ করিলেন । যুদ্ধশেষে মহাবীর খালেদ বলিয়াছিলেন, “অদ্য আমার ১ খানি তরবারি ጀብ ቐቒai fatt ”
- এবনে অল অ্যাসির ২য় খণ্ড ১৭৮, ১৮ • পুঃ ।
t طلاصق
