পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/৪৮৬

8 8 R হজরত মহম্মদের জীবনচরিত ও ধৰ্ম্মনীতি । SeLeLeeAeAeMMLTAMLELLALALAAe eLeLM SLMeeLeALMLTLMALAeLeAAA ASLLLeeeMeLeAAAeeeSLA AAALLAAe Ahh"Nya gyrru Pwerwrth-fawrw খোদাতায়াল কর্তৃক প্রেরিত হই নাই এবং কবি হইতে ও ইচ্ছা করি না ।” তৎপরে তাহদের মধ্য হইতে বিখ্যাত বক্তা আতা এব আত্মপ্ৰশংসা সূচক একটা বস্তুত করিল। তাহা শুনিয়া হজরতের শিষ্য কায়েসের পুত্র সাবেত আল্লাতায়ালার প্রশংসাসূচক একটি কবিতা পাঠ করিলেন । সবেতে বা কবিতা শ্ৰবণ করিয়া শক্ৰগণ চমৎকৃত হইল । পরে তাহারা আবার কবিতা পাঠ করিতে আরম্ভ করিল । সেই সময়ে সবেতের পুত্ৰ ভাসান আল্লাতায়ালার ও ইসলামধৰ্ম্মের প্রশংসাসূচক আবার একটী কবিতা লিখিয়া পাঠ করিলেন । তাহারা তাহ। শুনিয়া মনে করিল যে মুসলমানদিগের কবিতার নিকট আমাদের কবিতা গুলি অতি অকিঞ্চিৎকর । ফলতঃ তাহারা ইসলামধন্মের প্রকৃত মাহাত্মা অবগত হইতে পারিয়া পুনঃ মুসলমানধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করিল। হজরত তাহাদের স্ট্রীলোক ও বালক গণকে মুক্ত করিয়া দিলেন এবং তাহাদিগকে নানা উপঢৌকনাদি দিয়া বিদায় দিলেন। বনি মোস্তালিক দলের নিকট জাকাৎ সংগ্ৰহাৰ্থ লোক প্রেরণ । এই বৎসর হজরত মহম্মদ বনি মোস্তালিক দলস্থ লোকগণের নিকট জাকাৎ সংগ্ৰহ করিবার জন্য আকরার পুত্র অলিদকে প্রেরণ করেন। পৌত্তলিকতার সময়ে অলিদের সহিত তাহাদের ঘোর শক্ৰতা ছিল। অলিদ তাহদের বাসস্থানের নিকট উপনীত হইলে, তাহারা পূৰ্ব্ব শক্রিতা পরিত্যাগপূর্বক নুতন ভ্রাতৃত্বসূত্রে আবদ্ধ হইয়া তাহাকে অভ্যর্থনা