পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/৪৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্দশ পরিচ্ছেদ । ” 8as এক জন ধৰ্ম্মোপদেশক লইয়া গিয়াছিল। এই জন্য এই বৎসরকে “সোনাতল ওফুদ” বলিত। ঐ সকল সম্প্রদায়স্থ লোকগণের ইসলাম ধৰ্ম্ম গ্রহণের বিষয় দশম হিজরীর ঘটনাবলীর শেষভাগে লিখিত হইয়াছে । কেবল এস্থলে বনি হেলাল সম্প্রদায়স্থ লোকগণের ইসলামধৰ্ম্ম গ্ৰহণের বিষয় নিয়ে বর্ণিত হইল । বনি হেলাল সম্প্রদায়স্থ লোকগণ, আমোরের পুত্র হেলা, আবদুল্লার পুত্ৰ জিয়াদ, ইয়াউফের পুত্র আবদ ও মোখারেফের পুত্র কবিসাকে ইসলামধৰ্ম্ম ও উছার রীতিনীতি শিক্ষা করিবার জন্য মন্দিনায় হজরত মহম্মদের নিকট পাঠাইয়া দিয়াছিল জিয়দ হজরত মহম্মদের সহধৰ্ম্মিণী ময়মুনা বিবির ভগ্নীর পুত্ৰ । তাহারা সকলে ম'দনায় উপনীত হইলে জিয়দ অগ্ৰে DDDBBD BBB KDDS DDBSS SYYYSDBS BDB BDDBDBD DBD SS SYDBDD উপাসনান্তর জিয়াদকে আশীৰ্ব্বাদ করেন । পরে তাহারা সকলে মুসলমান श्। ट्राद८द्ध नाभर श्रादश्झl ब्राथी शब । কবিস হজরতকে বলিলেন, “হে ধৰ্ম্ম প্রচারক ! একদা আমার এক BBO BBD DDBDDD DDD DBDBDBS SBDDD SgBDDB DDBDSBD DD যে, সে মুক্তি লাভ করে । আমি তাহার মুক্তার্থ ঋণ গ্ৰহণ করিয়া অর্থ দিয়াছিলাম। কিন্তু আমি আজ পৰ্য্যন্ত সেই ঋণ পরিশোধ করিতে পারিলাম না, আপনি অনুগ্রহপূর্বক আমাকে অর্থ দিলে আমি উক্ত ঋণ হইতে মুক্তি লাভ করিতে পারি।” হজরত বলিলেন, “জাকাতের অর্থ আসিলে দিব ।” তৎপরে হজরত কবিসাকে বললেন, “কবিসা ! নিম্নলিখিত তিন প্রকার অবস্থাপন্ন লোকদিগের ভিক্ষা করা বৈধ ( হালাল ) । ১ম,-যে ব্যক্তি অন্য লোককে কোন বিপদ হইতে রক্ষা করিবার জন্য ঋণ গ্ৰহণ করিয়াছে, কিন্তু আবার সে সেই ঋণ পরিশোধ করিতে অক্ষম, এরূপ লোকের ; ১য়, যাকার সমুদয় দ্রব্যাদি ( জলমগ্ন কিম্বা অগ্নিতে ভস্মীভূত হইয়া) ঋষ্ট্র