পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/৬০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তদশ পরিচ্ছেদ । GV) SeMLLSL eATEL LEAeAALLALEAL MLL HMS S SLLLLLLL S LLLe AALLi C LLL AAAAA AAA SeMAMML LeeS S EALA qLL S EL SALL LeqLLLL LL LS MMA iL ELeLEAS ATL ES EEMLeLS T AL eBeMMMMLE TAAe euSeuLLSLSLL LELEL LeL LeeeLLLLL LL S Ee eeSEiTSiLq qeA LSL qLA Aq TSLL LLLL LL LeLeeLEL LLAMALLMLqMA AMLMLA AMMMAe AAL AAASeAT AL M qS করিয়াছেন, ইকাতেই বোধ হইতেছে যে, আমার মৃত্যু নিকট ।” এই কথাই ক্ৰন্দনের কারণ । পরে তিনি আমাকে বলেন, “আমার আত্মীয়গণের মধ্যে তুমিই সৰ্ব্ব প্ৰথমে আমার সহিত মিলিত হইবে, এই শুভ সংবাদ শ্রবণ করিয়া আমি হাসিয়াছিলাম।” যাহা হউক, হজরতের সেই ভবিষ্যদ্বাণী সফল হইয়াছিল। হজরতের স্বৰ্গারোহণের ছয় মাস পর্বে ৩বা রমজান তারিখে বিবি ফাতেমা মানবলীলা সম্বরণ করেন এবং স্বৰ্গধামে তদীয় শ্রদ্ধাস্পদ পিতার সহিত সম্মিলিত হন। এক দিন হজরত একটু সুস্থ হইলে মসজেদে গিয়া উপাসনান্তর মেম্বরোপরি উপবেশনপূর্বক সকলকে আহবান করিয়া বলিলেন, “ যদি তোমাদের মধ্যে কেহ স্বায় দোষ জানিতে পাের, তাহা হইলে তাহা আমার নিকট বল, আমি তাহার ক্ষমার জন্য খোদাতালার নিকট প্রার্থনা করি ।” ইহা শুনিয়া এক ব্যক্তি-যিনি এতদিন পৰ্য্যন্ত আপনাকে ভক্ত ও ধৰ্ম্মপরায়ণ মুসলমান বলিয়া পরিচয় দিয়া আসিতেছিলেন- দণ্ডায়মান হইয়া আপনাকে প্ৰস্তারক ও দুর্বল শিষ্য বলিয়া স্বীকার করিলেন । তখন হজরত ওমর চীৎকার করিয়া বলিলেন, “খোদিতালা যাহা গুপ্ত রাখেন, আপনি কেন তাহা প্ৰকাশ করিতেছেন ?” তখন হজরত মহম্মদ, হজরত ওমরকে তিরস্কার করিয়া বলিলেন, “হে ওমর ! পর জগতে কষ্ট সহ্য করা অপেক্ষা ইহা জগতে তাহা নিবারণের চেষ্টা করা শ্ৰেয়ঃ।” ইহা বলিয়া তিনি উদ্ধে দৃষ্টি নিক্ষেপ করিয়া প্রার্থনাপূর্বক বলিলেন, “হে দয়াময় খোদাতালা ! তাহাকে অকপট ও ধৰ্ম্মপরায়ণ করা এবং যাহাকে হিতাহিতজ্ঞান বলে, তাহা তাহার অন্তকর সমর্পণ করা, আর তাহার অন্তর হইতে মানসিক দুর্বলতা হরণ কর।” অনন্তর তিনি সকলকে বলিলেন, “এখানে এমন কি কেহ আছ ? আমি যাহার চরিত্রের উপর দোষারোপ করিয়াছি, এক্ষণে সে তজ্জন্ত "*" ve ኳ