পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/৬৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

, ৬১৬ ও হজরত মহম্মদের জীবনচরিত ও ধৰ্ম্মনীতি । (ജ്ഞ( LMSeASATLSLSLSeLSAASLAEALSeLSALALASLLALMMeLeLeeLA ALMLALLTL LALLLLAA eeALALA eAEEeLLeAA kLAeMLLLLLLLLAAAASeEeeELLSMSLLMSeeAAA LLLLLLLLeeSMLeATeLMLMMe eLTLLLLLT MeL LL LLLLLL হইতে সত্য প্রকাশিত হইয়া পড়ে।” “যদি খোদাতালা ইচ্ছা করিতেন, তাহা হইলে যাঠারা পৃথিবীতে আছে, তাহারা সকলে অবশ্য একযোগে বিশ্বাসী হইত ; ; এবং তুমি কি লোকদিগকে বিশ্বাসী হইতে বল প্রয়োগ করিবে ? খোদাতালার আদেশ ভিন্ন কেহই বিশ্বাসী হইতে পারে না। এবং যাহারা জ্ঞান রাখে না, তাহদের প্রতি দুৰ্গতি প্রেরণ করেন।” হজরত মুসার আদেশ এই ছিল, ‘পৌত্তলিক ও কাফেরদিগকে ধবংস কর, কাহাকে ও রক্ষা করি ও না ।” কিন্তু ইসলামে তাহার নাম মাত্র ৭ নাই। ইসলাম, কাফের ও জড়োপা সকদিগকে ধ্বংস কিম্বা মানবজাতিকে ইসলামধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করিবার জন্য তরবারি গ্ৰহণ করে নাই । কিন্তু চির সত্য ও অদ্বিতীয় নিরাকার আল্লার উপাসনা সমুদয় লোকের মধ্যে প্রচার করিবার জন্য ইসলাম প্ৰাণপণে চেষ্টা করিয়াছিল। “একমাত্র আলার অস্তিত্ব মানবজাতিকে শিক্ষা দেওয়া” ইসলাম ধৰ্ম্মানুযায়ী অতি সুখ্যাতির কাৰ্য্য। যে সকল মুসলমান কাফেরের দেশে DDBDDDS K0BD 0 DBBDDD DDDBDBLK BB kuuDuuBDS DDS BBD BB BDBB YYS SSYDBD DDDB BDBDDBD BBBDDi DLD DBDS ছিল, যেন তঁহারা তথায় শান্তিস্থাপন করিয়া লোকদিগকে পবিত্র ধৰ্ম্মের আচার ব্যবহার ও রীতিনীতি অনুসারে কার্স্যকরণে সক্ষম করিতে পারেন এবং নির্বিঘ্নে তাহাদিগকে নানাবিধ উপদেশ শিক্ষা দিতে পারেন । যখন দেশ মধ্যে শান্তি স্থাপিত হইয়াছিল, তখন সকলেই অস্ত্ৰত্যাগ করিয়াছিলেন অর্থাৎ যখন মুসলমানগণ আরবদেশে নিরাপদে বাস করিতে পারিয়াছিলেন, তখন তঁাচারা অন্ত্রত্যাগ করিয়াছিলেন; ইহার বিষয় পূর্বে বাণিত হইয়াছে। BDDDDD SYYYD D DBSDDBBS BDBuLHHLu DBB উৎপীড়িত হুইয়াছিলেন, তাহা এই পুস্তকে বিশেষরূপে বৰ্ণিত হইয়াছে । যদি সেই সময়ে হজরত মহম্মদ মুসলমানদিগকে আত্মরক্ষার্থ তরবারি ধারণ