পাতা:হজরত মহম্মদের জীবন-চরিত ও ধর্ম্মনীতি.pdf/৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫৮ হিজরত মহম্মদের জীবন চরিত ও ধৰ্ম্মনীতি । LLLLLMMMMALekL MAeLTAMMeLLeeALAMeeMLLLLLSLSLLSASAESLALML AALLATeLAAAAALLATALLALL LALASLLALASLeLLSLMMMeMLTMTTMeLeMALAMLMMLALMM LTAeLSLSLSeAMALSAMLL LMA eMA MAMLM L LALSLSASALS "a hحیم حبیب ا- priataharaswrwarf তারমিজি লিখিয়াছেন, “হাজারোল-আছোয়াদ স্বৰ্গ হাঁটতে পতিত । প্ৰথমে ইহা দুগ্ধফেণনিভ শুভ্ৰবৰ্ণ ছিল, পরে পাপাত্মা লোকদিগের সম্পর্শে ও চুম্বনে ইহা কৃষ্ণবর্ণে পরিণত হইয়াছে।” এবনে মায়াজা লিখিয়াছেন, “এই প্রস্তরখানি স্বৰ্গস্থ প্ৰতিভাশালী অমূল্য প্রস্তরগুলির অন্যতম। খোদাতায়ালা ইহার উজ্জ্বলতা হরণ করিয়া‘ছেন, নচেৎ ইহার সৌন্দৰ্য্যে সমুদয় পৃথিবী আলোকিত হইত।” দারুমি লিখিয়াছেন, “রোজকেয়ামতের দিনে ( মহাপ্ৰলয় কালে ) ‘খোদাতায়ালা এই প্ৰস্তরকে জিহবা ও চক্ষু প্ৰদান করিবেন। তখন ইহা স্বৰ্গীয় দূতের ( ফেরেস্তার) আকৃতি প্ৰাপ্ত হইবে এবং যাহারা পৃথিবীতে "ক হাকে চুম্বন করিয়াছেন, খোদাতায়ালার নিকট তঁহাদের বিষয় সাক্ষ্য প্ৰদান করিবে ।** কিন্তু অ্যাবি অলিন্দ মহম্মদ, বির মতানুসারে লিথিয়াছেন যে, কাবার নিৰ্ম্মাণ কাৰ্যা শেষ হইলে তাহা প্ৰদক্ষিণার্থ প্ৰথম আরম্ভ স্থান নির্দেশ করিবার জন্য মহাত্মা এব্রাহিম, ইস্মাইলকে এই প্ৰস্তরখানি উক্ত স্থানে স্থাপন করিতে বলিয়াছিলেন । আবদাল্লা-বোন-ওমর বলেন যে, এই প্ৰস্তরখানি মক্কার নিকটস্থ আবু-কোবেস পাহাড় হইতে আনীত হইয়াছিল । কিন্তু বোখারি প্রভৃতি মহাত্মাদিগের লেখায় প্ৰতিপন্ন হইতেছে" যে, মহাত্মা এব্রহিমের সমকালীন লোকগুলি অৰ্দ্ধসভা ছিল ; তাহারা, উলঙ্গাবস্থায় নৃত্য করিতে করিতে-খোদাতায়ালার নামোচ্চারণপূর্বক কাবা প্ৰদক্ষিণ করিত। তাহদের সেই সকল উন্মত্ততা দূর করিবার 町 তিনি ঐ প্রস্তরকে প্রত্যেক বার চুম্বন ও জানু পাতিয়া খোদাতায়ালার নিকট উপাসনা করিবার প্রথা প্রচলিত করিয়া যান । গুপ্ৰসিদ্ধ জমজম কূপের উৎপত্তির বিষয় পূর্বে বর্ণিত হইয়াছে। ইহা কালক্রমে লুপ্ত হইয়া যায়। হজরত মহম্মদের পিতামহ শোষয়ল মোৰ শ্ৰেণী :