পাতা:হজরত মোহাম্মদ - রামপ্রাণ গুপ্ত.pdf/১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

જીણની જજિસ } a f করিলে আমাদের মানসপটে একটা সুন্দর নবীন যুবকের / চিত্র অঙ্কিত হইয়া থাকে। এ যুবকের সর্বাঙ্গ জীবিকা অর্জনের পরিশ্রমে স্বেদসিক্ত, চিত্ত নবাগত ভাবের আবেশে অশান্ত, হৃদয় পূর্ণাঙ্গ শিক্ষার অভাবে অমার্জিত; কিন্তু ঊর্তাহার বদনমণ্ডল জ্যোতিৰ্ম্ময় এবং তেজোদীপ্ত ৷ ” মোহাম্মদ যৌবনে পদার্পণ করিয়া খাদিজা নাম্নী । ধন্যবতী বিধবা রমণীর কাৰ্য্যাধ্যক্ষের পদে নিয়োজিত হন । তিনি তঁহার কাৰ্য্যে পুনৰ্বার সিরিয়া *প্রথম পরিণয় রাজ্যে গমন করেন । সেখানে তিনি আপন কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম বিশ্বস্তভাবে যোগ্যতা— · সহকারে সম্পাদনা করিয়াছিলেন । তাহার। নিৰ্ম্মল চরিত্র ও কৰ্ত্তব্যনিষ্ঠা খাদিজার হৃদয়ে শ্রদ্ধার সঞ্চার করিয়াছিল, এই শ্রদ্ধা ক্রমে অনুরাগে পরিণত হয় । খাদিজা অতি গুণবতী রমণী ছিলেন। তঁহার অঙ্গুলিস্পর্শে মোহাম্মদের হৃদয়-তন্ত্রীতে অপূৰ্ব্ববর্ণ রাগিণী বাজিয়া উঠে। তৎকালে তিনি পঞ্চবিংশতি বর্ষের যুবক ; খাদিজার বয়ঃক্রম চত্বারিংশৎ বর্ষ অতিক্রম করিয়াছিল। কিন্তু গুণমুগ্ধ মোহাম্মদ বয়সের ব্যবধান বিস্মৃত হইয়া তাঁহাকে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ করেন। এই যে প্রেমের অভিসিঞ্চনে মােহাম্মদের হৃদয় ফুলের মত প্ৰস্ফটিত হইয়া উঠে, তাহা যতদিন খাদিজা জীবিত ছিলেন, ততদিন একদিনের জন্যও