পাতা:হজরত মোহাম্মদ - রামপ্রাণ গুপ্ত.pdf/১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

烹两弧可 G闯校怖弧碎片 LSCLGLSSLSLSSLSLSSLSLSSLSLSL যুবককে ধৰ্ম্মোপদেশ দিতেন। একাদিক্ৰমে তিন বৎসরকাল ধৰ্ম্মপ্রচারের পরও তঁাহার শিষ্যসংখ্যা চল্লিশের অধিক झुश माझे । Tr করিবার জন্য মোহাম্মদ ঈশ্বরের আদেশবাণী লাভ করিয়াছিলেন। তিনি উপাসনার উপকারিতা সম্বন্ধে পুনঃ পুনঃ উপদেশ প্ৰদান করিয়াছেন। তিনি এক স্থানে বলিয়াছেন, ‘দেবদূতগণ দিবারাত্ৰি তোমাদের নিকট আবিভূতি হইয়া থাকেন। দিবাচর দেবদূতগণ রাত্রিকালে সুৰ্গে প্ৰত্যাবৃত্ত হইলে পরমেশ্বর জিজ্ঞাসা করেন, জীব সকলকে কি অবস্থায় দেখিয়া আসিয়াছ ? তাহারা উত্তর করেন, আমরা মৰ্ত্তে্যু গমন করিয়া জীব সকলকে উপাসনাৱত দেখিয়াছিলাম, ফিরিয়! আসিবার সময়ও তাহাদিগকে উপাসনারত দেখিয়া আসিয়াছি।” তিনি আর একস্থানে বলিয়াছেন, “সৰ্ব্বদা উপাসনা করিও, উপাসনা আমাদিগকে পাপ ও দুস্কাৰ্য্য হইতে রক্ষা করে : ঈশ্বরের নাম উচচারণ পরম পবিত্ৰ কৰ্ম্ম ।” একজন পাশ্চাত্যা লেখক বলিয়াছেন, “মোসলমানের প্রার্থনা মন্দির মানবহস্তে নিৰ্ম্মিত নহে। ঈশ্বর সৃষ্ট পৃথিবীর সর্বস্থানে অথবা ভঁাহার আকাশতলে মোসলমানের উপাসনা মন্দির । ইহা ইসলামধৰ্ম্মের গৌরবের বিষয় সন্দেহ নাই । বস্তুতঃ মোসলমানের নিকট স্থানাস্থানভেদ নাই ; উপাসনার সময় সমাগত হইলে সর্বত্র ব্যাকুল হৃদয়ে ঈশ্বরের গুণানুবাদ করা যাইতে পারে। ইহা ইসলামধৰ্ম্মের একটি বিশেষত্ব।” ইসলামধৰ্ম্মানুমোদিত ঈশ্বর স্তুতি অতিশয় মন্মোহর, আমরা উহার শেষাংশ হইতে কিঞ্চিৎ উদ্ধত করিতেছি । “পরমেশ্বর ব্যতীত আর কোন উপাস্য নাই ; তিনি জীবন্ত,-চিরকাল জীবন্ত ! তাহার নিদ্রা নাই, তন্দ্ৰাও নাই। স্বৰ্গ মৰ্ত্ত্য এবং স্বৰ্গ মৰ্ত্ত্যের যাবতীয় পদাৰ্থ তাহার। তাহার অনুমতি ব্যতীত কে তঁহার মহিমা ঘোষণা করিতে পারে ? ভূত ङदि६ সমস্তই তাহার নখদর্পণে ; কিন্তু তিনি আত্মস্বরূপ সম্বন্ধে যাহা প্ৰকাশ করিয়াছেন, তাহা ব্যতীত তাহার অন্য কোন তত্ত্বই মানবের জানায়িত্ত নহে। স্বৰ্গে মৰ্ত্ত্যে তঁাহার। প্রভুত্ব, এ প্রভুত্ব ব্ৰক্ষার জন্য তঁহাকে কষ্ট স্বীকার করিতে হয় না। তিনি মহান