হজরত মােহাম্মদ - باد . উৎপীড়ন করিবার জন্য নানা উপায় অবলম্বন করিতে প্ৰতিজ্ঞা করিল। প্রত্যেক গৃহস্বামী আপন অধিকারে নব্বধৰ্ম্মকে কণ্ঠ্যাবরোধ করিয়া বিনাশ করিবার ভারগ্রহণ করিল। ইসলামধৰ্ম্মবিশ্বাসিগণের অপমান ও লাঞ্ছনার সীমা রহিল না ; তাহার কারারুদ্ধ, অনাহারে ক্লিষ্ট এবং প্রহৃত হইতে লাগিল । রামধা পাকবািত এবং বৎহ ইসলামধৰ্ম্ম-বিশ্বাসীদের নিৰ্য্যাতনের স্থান ছিল। কেহ পৌত্তলিকতায় আস্থাহীন বলিয়া প্ৰকাশ পাইলেই তাহাকে কোরেশগণ মরুভূমির উত্তপ্ত বালুকার উপর সূৰ্য্য-কিরণে দগ্ধ করিত। যখন ঈদৃশ নিষ্ঠুর ব্যবহারে তাহদের কণ্ঠ, তালু, শুষ্ক হইয়া পড়িত এবং মৃত্যু আসন্ন হইত, তখন তাহাদিগকে হয় নবধৰ্ম্ম পরিত্যাগ করিতে, না হয় মৃত্যুকে আলিঙ্গন করিতে বলা হইত। কেহ কেহ পরিত্ৰাণ লাভ জন্য নব্বধৰ্ম্ম পরিত্যাগ করিতে প্ৰতিশ্রুত হইয়া মুক্তি লাভের পরীক্ষণেই পুনর্বার মোহাম্মদের শরণাপন্ন হইত; অধিকাংশ ব্যক্তিই আপনি ধৰ্ম্মমতে অটল থাকিত । * , r س-۰ سال 、* ـــــــخـ
- বিলাল নামক এক কাফ্রি ক্রীতদাস ইসলামধৰ্ম্ম গ্রহণ করিয়াছিল। তদীয় প্ৰভু গুৰ্ম্মিয়া একারণ তাহাকে উৎপীড়নেয় একশেষ কিরিত । বিলালকে প্ৰত্যহ মধ্যাহ্নকালে বৎহার উত্তপ্ত বালুকার উপর উৰ্দ্ধমুখে শয়ন করাইয়া তাহার বুকে গুরুতার প্ৰস্তুর স্থাপন কল্প হইত। শুস্মিয়া কাহিত, বিলাল, হয় তুমি নব্বধৰ্ম্ম পরিত্যাথি কয়, না হয় এইরূপ দুঃসহ যন্ত্রশ ভোগ করিয়া মৃত্যুমুখে পতিত হইতে প্ৰস্তুত হও । কিন্তু বিলাল কিছুতেই স্বমত থল্পিত্যাগ করিতে স্বীকৃত হইত দা, এবং পিপাসায় মৃত্যু দশা
