ইসলামের প্রতিষ্ঠায় কারণ । و ইসলামধৰ্ম্ম-বিশ্বাসীর সংখ্যা নগণ্য ছিল । মোহাম্মদ LLBBz DBBD DDD BDDDDDD DBDDS S DBBBB হইয়া এবং বিরুদ্ধবাদী কোরেশদের উৎপীড়ন সহ করিতে না পারিয়া সাশিষ্যে মন্দিনায় আশ্রয় গ্ৰহণ করেন । মদিনার অনুরক্ত শিষ্যগণের সাহায্যে মোহাম্মদ ধৰ্ম্মমণ্ডলীর প্রতিষ্ঠা করিয়া তাহাকে রাজশক্তি সম্পন্ন করিয়া তুলেন। এই ধৰ্ম্মমণ্ডলীর সহায়তায় তিনি ইসলামধৰ্ম্ম প্রচারে ব্ৰতী হন। তঁহার জ্বলন্ত ধৰ্ম্মোৎসাহ, সর্বগ্রাহী সাম্যবাদ, * উদ্দীপনা পূর্ণ বাগ্মীতা, নিৰ্ম্মল চরিত্র, বিপুল সাহস এবং সুদৃঢ় সহনশীলতার কথা ক্রমশঃ আরবদেশে পরিব্যাপ্ত হইয়া পড়ে ; এবং তজজন্য আরবদেশের নানা স্থান হইতে বহু লোক আকৃষ্ট হইয়া ভঁাহার শিষ্যত্ব . স্বীকার করে । এই ভাবে আরবদেশের সর্বত্র দ্রুত
- ইসলামধৰ্ম্মের সাম্যবাদ যথার্থই সৰ্ব্ব গ্রাহী। মোসলমান মাত্রেই সমান। : অক্তি নীচ মোসলমানেরও কোরাণ পাঠ ও মসজিদে উপাসনা করিবার অধিকার , রহিয়াছে । রাজত্ব ও দাসত্বের মধ্যে কেবল গুণের পার্থক্য ; অনেক ক্রীতদাস
বুদ্ধি ও শৌৰ্য্যবলে রাজসিংহাসন অধিকার করিয়াছেন। দাসত্ব-প্রথা ঈদৃশ সাম্যবাদের বিরোধী বলিয়া মোহাম্মদ তাহার পক্ষপাতী ছিলেন না। যে সকল ব্যক্তি যুদ্ধে । বন্দী হয়, কেবলমাত্র তাহাদিগকেই দাসত্বে আবদ্ধ করিবার নিয়ম তিনি অন্বমোদন . করেন। কিন্তু দাসত্ব মোচলই পরমেশ্বরের চক্ষে প্রীতিকর কার্য্য বলিয়া তিনি বর্ণনা । করিয়াছেন। বন্দী ব্যতীত আর কাহাকেও দাসত্ব নিগড়ে আবদ্ধ করিতে মোহাম্মদ ; ধা করিয়াছেন; কিন্তু মোসলমানসমাজে আজ পৰ্যন্তও, দাস বিক্ৰয়ের প্রথা । প্রচলিত রহিয়াছে। এ প্রখ্যা যে ইস্লামশাস্ত্ৰবিরুদ্ধ, তাহাতে সন্দেহ নাই ?
