পাতা:হত্যা রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হত্যা-রহস্য لیوال १छांद्र उम्र श्ल ; 6न शाछेदांद्ध खछ हैठलऊ: कब्रिड गर्शिल, अदांद्र টাকার লোভও সহজে ছাড়িতে পারে না-” “তাহা হইলে গঙ্গার হুজুরীমলের সহিত যাইবার ইচ্ছা ছিল না?” “না, অমন বুড়োর সঙ্গে কি কেউ কখনও যায়। তাহার মতলব ছিল, দশ হাজার টাকা ঠকাইয়া লইয়া বুড়োকে তফাৎ করিয়া দিবে।” “রতনে রতন মিলিয়াছিল, আর কি ?” “কিন্তু নিশ্চয়ই হুজুরীমলকে খুন করিবার তাহার ইচ্ছা ছিল না।” “গঙ্গার বদলে রঙ্গিয়া যাইতে স্বীকার করিল কেন ?” উমিচাদ ইতস্ততঃ করিতে লাগিল। দেখিয়া অক্ষয়কুমার রুষ্টভাবে বলিলেন, “বাপু, যদি বাচিতে চাও, কোন কথা গোপন করিয়ো না।” উমিচান্দ ধীরে ধীরে বলিল, “আমার জন্য ।” “তোমার জন্য ! কেন ?” “সকল কথাই খুলিয়া বলিতেছি, কিছু গোপন করিব না।” “তোমার বঁচিবার একমাত্র উপায় এখন তাহাই ।” “সকল কথা বলিলে আমাকে রক্ষা করিবেন ?” “যদি তুমি যথার্থ খুন না করিয়া থাক, তোমার কোন ভয় নাই।” “তবে শুনুন, আমি জানিতাম, হুজুরীমলের আর বেশী দিন নাই ; আমারও আর চাকরীর বেশী দিন নাই। আমি এক পয়সাও জমাইতে পারি নাই, এই দশ হাজার টাকার কথা শুনিয়া আমার লোভ হইল ; আমি ভাবিলাম, এ টাকাটা আমি যদি পাই, তবে আমি রঙ্গিয়াকে অন্য কোন দেশে লইয়া সুখে বাকী জীবনটা কাটাইয়া দিতে পারিব।” “তখন তুমি চােরের উপর বাটপাড়ী করিবার চেষ্টা আরম্ভ করিলে। কি আশ্চৰ্য্য, কয়টা কি মহাত্মা লোকেরই একত্ৰ সমাবেশ হইয়াছিল!” “সকল কথা শুনুন, পরে গালাগালি দিবেন।”