পাতা:হত্যা রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Y ʻ b~ श्डT-दूश्नf তখন আমি চলে গেলে সে ফিরিয়া আসিয়া সেই লোকটাকে টাকা দিবে।” গঙ্গা হাসিয়া বলিল, “মোটের উপর তাঁহাই দাড়াইল, তোমার খুন করাই সার হইল।” ক্ৰোধে যমুনাদাস উন্মত্তপ্রায় হইল ; কিন্তু মনোভাব গোপন করিয়া বলিল, “যা হবার হইয়া গিয়াছে।” “এখন ফাসী। যাহাতে না যাও, তাহারই চেষ্টায় থাক ?” “এখন তুমি অনুগ্রহ করিয়া না প্ৰকাশ করিলে, আমাকে কেতই সন্দেহ করিতে পরিবে না ।” ” “আমার দ্বারা প্ৰকাশ হইবে না, নিশ্চিন্ত থাক।” “তাহা আমি জানি।” যমুনাদাস হুজুরীমলের বাড়ী প্ৰবেশ করিয়া দেখিয়াছিলেন যে, নগেন্দ্ৰনাথ বসিয়া আছেন। তাহার পর যাহা ঘটিয়াছিল, তাতা আমরা পূর্বেই বলিয়াছি । নগেন্দ্রনাথের নিকটে খুন সম্বন্ধে পুলিস কি করিতেছে, জানিয়া একটা ফন্দী যমুনাদাসের মাথায় আসিয়া জুটিয়াছিল। ইহাদের সঙ্গে মিশিয়া পড়িতে পারিলে, পুলিসের সকল সংবাদ পাওয়া যাইতে পারিবে ; সুতরাং সঙ্গে সঙ্গে সেইরূপ সাবধানও হইবার সুবিধা হইবে। খুনের সঙ্গে সঙ্গেই যমুনাদাস একটা বুদ্ধি খেলাইয়াছিল। দুই লাসের কাছেই পঞ্জাবের সম্প্রদায়ের চিহ্ন সিদুরমাখা শিব রাখিয়া দিয়াছিল। ভাবিয়াছিল, তাহা হইলে সন্দেহ সম্প্রদায়ের উপরেই পড়িবে। নগেন্দ্ৰনাথের সহিত মিলিবার আরও কারণ যে, তাহা হইলে অক্ষয়কুমারের সন্দেহ গুরুগোবিন্দ সিংহের উপর যােহাতে পড়ে, তাহারই চেষ্টা করিবে। সে তাহাই করিতেছিল। প্ৰকৃতপক্ষে তাহার উপরে কাহারই সন্দেহ