পাতা:হত্যা রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छ्ज्ठ-द्रश्ट) 8) অজ্ঞান হইয়াছিল ; বলে কিনা যে, সে এই শিব সৰ্ব্বদা হুজুরীমলের কাছে দেখিয়াছে, তাহাই ইহা দেখিয়া খুনের কথা মনে পড়ায় অজ্ঞান হইয়াছিল, এ কথা যে সর্বৈব মিথ্যা তাহা বলা নিম্প্রয়োজন।” “যেদিক দিয়াই হউক, এই শিবঠাকুরটিই এই খুনের মূলে আছেন। আপনি গুরুগোবিন্দ সিংহের একবার সন্ধান লাউন । দেখিতেছেন না। যে, এই খুনের সূত্র সকল রকমে পঞ্জাবের দিকেই যাইতেছে। এই শিবলিঙ্গের সম্প্রদায় পঞ্জাবেই আছে। পঞ্জাবে হুজুরীমল বিবাহ করিয়াছিল। পঞ্জাবী ছোরায় সে খুন হইয়াছে। পঞ্জাবী স্ত্রীলোক হুজুরীমলের স্ত্রী, পঞ্জাবী কাপড় স্ত্রীলোকটির পর ছিল—আর পঞ্জাবী গুরুগোবিন্দ সিং সম্প্রতি পঞ্জাব হইতে এখানে আসিয়াছে।” অক্ষয়কুমার চিন্তিতভাবে বলিলেন, “কথা বটে-তবে স্ত্রীলোকটি কেন খুন হইল, সেটাও একটা কথা।” “আপনি হুজুরীমলের স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করিতেছেন না কেন ?” “করিব। আপাততঃ চলুন, প্ৰথমে একবার হুজুরীমলের চাকরকে নাড়াচাড়া করিয়া দেখা যাক, সে কিছু না-কিছু বলিতে পারে।” “আপনি যে এ ব্যাপারের কিছু করিয়া উঠিতে পরিবেন বলিয়া আমার छद्रजा माछे।” অক্ষয়কুমার হাসিয়া বলিলেন, “দেখিতেছি, আপনি ইহারই মধ্যে এ ব্যাপারে ক্লান্ত ও হতাশ্বাস হইয়া পড়িয়াছেন।” নগেন্দ্ৰনাথ বলিলেন, “না। আমি হতাশ হই নাই-আমি আপনার সঙ্গ जश्gख छांद्धिcडछि न ।।” অক্ষয়কুমার বলিয়া উঠিলেন, “তবে আসুন, একবার হুজুরীমলের আবাসভূমিটা পৰ্যবেক্ষণ করা যাক।” উভয়ে বড় বাজারের দিকে চলিলেন ।