পাতা:হরিশ ভাণ্ডারী (তৃতীয় সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হরিশ ভাণ্ডারী . . . ७ আহার করিবে না, বাজার হইতে কিছু কিনিয়া খাইয়াই । সপ্তাহের পাঁচদিন কাটাইবে । শনিবার যখন কলেজ হইতে ফিরিবে, তখন ত আড়াতের আহারাদি শেষ হইবে না; সে দিন দুই বেলাই ভাত খাইতে পাইবে। একবেলা না খাইলে ত মানুষ আর মরে না! কত গরিব লোক যে দুইবেলা খাইতে পায় না, তাহারা কি বাঁচিয়া নাই! আর কষ্ট না করিলে কি লেখাপড়া হয় ! বিদ্যাসাগর মহাশয় যে কত কষ্ট সন্থা করিয়াছিলেন, তাই বিদ্যাসাগর হইয়াছেন। পরেশ সেই বিদ্যাসাগরের কৃপা লাভ করিয়াছে, তাহার মত কষ্ট সন্থা করিতে পারবে না কেন ? O z BDD LLD DDBB BBSDBz S S DB DD আঞ্জািতর । কেহ জিজ্ঞাসা করিল না যে, সে দ্বিপ্রহরে আহার করে না কেন, বা কোথায় আহার করে। বে। যাহার কাজে ব্যস্ত ; কে কাহার খোজ করে । যাহারা বড় গোমস্তা, তাহাদের কি এত জানিবার अदकान चाgछ ! পরেশ কিন্তু একজনের দৃষ্টি এড়াইতে পারিল না। শনিবার তাড়াতাড়ি কলেজ হইতে আসিয়া যখন সে ভাত খাইতে গেল, তখন আড়তের ভাণ্ডারী অর্থাৎ প্রধান ভূত্য হরিশ তাহাকে জিজ্ঞাসা করিল, “হ্যা গা বাবু, তোমাকে ত আর কোন দিন দুপুরবেলায় খেতে দেখি না ; আর আজই বা এত দেরী করে খাচ্ছে কেন ?” পরেশ বলিল “সকাল-সকাল ত ভাত হয় না; তাই আমি ।