পাতা:হরিশ ভাণ্ডারী (তৃতীয় সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

c হরিশ ভাণ্ডারা না খেয়েই কলেজে যাই । আজ শনিবার, হাফ কলেজ কি না ; তাই এখন এসে ভাত খাচ্ছি।” তাহার কথা শুনিয়া হরিশ বলিল “রোজ-রোজ না খেয়ে কলেজে যাও, সারাদিন না খেয়ে থাক। কৈ, এ কথা ত আমাকে একদিনও বল নি ।” পরেশ তাহার মুখের দিকে চাহিয়া ছলছল চক্ষে বলিল .. ” “আমার জন্য সকালে কে ভাত দেবে ? এরা দয়া করে দুটাে • খেতে দেন, তাই পড়তে পারছি ; তার উপর আবার কথা বলতে ভয় করে ; যদি বলেন, “চলে যাও, এখানে হবে না’, তাহলে ত পড়া বন্ধ হবে।” পরেশের কথা শুনিয়া হরিশের মনে বোধ হয়। দয়ার সঞ্চার হইল ; সে বলিল “আচ্ছা, সে কথা পরে শুনবো । আহা, ছেলেমানুষ, এত কষ্ট ! তুমি বেশ ভাল করে খেয়ে নাও। ওগো চক্ৰৱৰ্ত্তী, Վ4 ছেলেটাকে আর একখানা মাছ দিয়ে যাও ত ।” বড়কৰ্ত্তাই হন আর বড় গোমস্তাই হন, এ কয়দিনে পরেশ বুঝিতে পারিয়াছিল যে, হরিশ ভাণ্ডারীই এই আড়াতের অন্নদাতা; BBDBD S DBD YKS DtDDD BDS BDD DDBBD DB অনেকেরই অনেক প্ৰাপ্তি আছে এবং আড়াতের কৰ্ম্মচারীদিগের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য অনেকটা হরিশের উপরই নির্ভর করে। বিশেষতঃ ছোটখাট গোমস্তাগণ এবং রাধুনি ব্ৰাহ্মণ ও বিয়ের দল সকলেই হরিশের কৃপায় দুইচারি পয়সা উপরি পাইয়া থাকে এবং নানা সুবিধাও ভোগ করিয়া থাকে। হরিশ ভাণ্ডারী অনেক দিন, বলিতে গেলে প্ৰায়'প্রথম হইতেই এই আড়তে আছে। স্বয়ং