পাতা:হরিশ ভাণ্ডারী (তৃতীয় সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হরিশ ভাণ্ডারী . v ’ مر কৰ্ত্ত হরিশকে বিশেষ ভাল বাসিতেন ; বড়বাবু ও ছোটবাবুও হরিশকে ভালবাসেন। গদিয়ান বড় কৰ্ত্তারও অনেক কীৰ্ত্তি হরিশ গোপন করিয়া রাখে। কাজেই আড়াতে হরিশ ভাণ্ডারীর একাধিপত্য বলিলেই হয়। 骨 পরেশ আড়াতে আসিয়াই এ কথা জানিতে ও বুঝিতে | *{ातिशाछिव् ; किल्लु ५१ठ दएछु আড়তের এক বড় ভাণ্ডারীকে কিছু दलिgठ जांश्च श्रांघ्र नांश् । ভিক্ষার श्राप्तान्न छाल-भना বিচার করিতে নাই, এ কথা সেই পনীর, বৎসর বয়সেই সে বুঝিতে পারিয়াছিল। বয়সে কিছু করে না, অবস্থাই মানুষকে সময়মত সব শিখাইয়া দেয় । আড়ত-বাড়ীতে হরিশের নিজের একটি ছোট ঘর ছিল। সে ঘরে তাহার বাক্স, বিছানা, হিসাবপত্র থাকিত, পানের তামাকের : সমস্ত সরঞ্জাম থাকিত, ভাণ্ডারের অন্যান্য দ্রব্যও থাকিত । হরিশ সে ঘরে কাহাকেও বড়-একটা প্ৰবেশ করিতে দিত না, কারণ সেটা তাহার মালখানা। সে কিঞ্চিৎ লেখাপড়াও জানিত ; বাজারের হিসাব লিখিবার জন্য সে অপরের তোষামোদ করিতে যাইত না । তাহার অবসর-সময়ও খুব কমই ছিল । তাহা হইলেও কোন কোন দিন একটু সময় পাইলে সে রামায়ণ, মহাভারত, চরিতামৃত প্ৰভৃতি পাঠ করিত । হরিশ পরম বৈষ্ণব-মৎস্য মাংস থাইত না। বয়স প্রায় ৪৫ বৎসর হইয়াছিল। কৈবৰ্ত্তের ছেলে, বেশী লেখাপড়া শিখে নাই, তাই ভাণ্ডারীগিরি করিতে আসিয়াছিল এবং প্রায় ২৫ বৎসর এই আড়াতে কাজ করিতেছে। হরিশের আয়ও যথেষ্ট ছিল ; আভুত হইতে মাসিক চারিত