হরিশ ভাণ্ডারী SS8 আরম্ভ করিল, হরিশের দুই একটী কথা বলিবার শক্তি হইল, তখন ডাক্তার বাবু একদিন হরিশকে চক্ষু চাহিবার অন্য চেষ্টা করিতে বলিলেন। হরিশ চক্ষু খুলিতে পারিল না ; ডাক্তার বাবু অতি সন্তৰ্পণে প্রথমে একটী তারপর অপরটীির পাতা তুলিয়া দেখেন, দুইটী চক্ষু-তারকাই নষ্ট হইয়া গিয়াছে ; আর কোনও ऊँ91ांश माई । তিনি সে দিন কাহাকেও কিছু বলিলেন না ; এ নিদারুণ কথা কেমন করিয়া তিনি উচ্চারণ করিবেন! তিনি ত এখন আর শুধু চিকিৎসক নহেন, তিনি হরিশের পরমাত্মীয় হইয়া পড়িয়াছেন ; ছেলেরা যেমন হরিশাকে কাকা বলিয়া ডাকে, তাহাদের দেখাদেখি তিনিও হরিশকাকাই বলেন । তিনি মনে করিলেন কথাটা এখন গোপন রাখাই ভাল, হরিশ নিজেই যেদিন বুঝিতে পারিয়া প্ৰকাশ করিবে, সেই দিনই সকলের গোচর হইবে। ডাক্তার বাবু চেষ্টা করিয়া হরিশের চক্ষু দুইটী একবার খুলিয়া । পরীক্ষা করায় হরিশের চক্ষু নাড়িবার একটু সুবিধা হইয়াছিল। সেদিন আর চক্ষু চাহিবার চেষ্টা করে নাই, পরদিন একটু চেষ্টা করিতেই সে চক্ষুর পাতা খুলিতে পারিল। কিন্তু এ কি! সবই (可可领夺恼日 সে তখন ক্ষীণস্বরে ডাকিল “দুৰ্গা, আমি যে কিছুই দেখতে পাইনে ; সব যে অন্ধকার ” ཡ༡༦. দুৰ্গাই তখন হরিশের কাছে বসিয়া ছিল, আর কেহ ঘরের DLL BD DS g BB SDi DDBDSS D BB DD DS কিছু না । আজি কতদিন চোখ খুলতে পার নাই, তাই আজি
পাতা:হরিশ ভাণ্ডারী (তৃতীয় সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/১২৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।