পাতা:হরিশ ভাণ্ডারী (তৃতীয় সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/১২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

δ ξώ και হরিশ ভাণ্ডারী প্রথম যখন চাইছ, তখন সব অন্ধকার দেখা যাচ্ছে। ও অন্ধকার থাকবে না, আর দু-একবার চাইতে চাইতেই সব দেখতে পাবে।” হরিশ বলিল “না দুৰ্গা, তা নয়। কাল ডাক্তার বাবু যখন আমার চোক একবার খোলেন, তখন সব অন্ধকার দেখেছিলাম । ডাক্তার বাবু এমন ভাবে আমার চোক ছেড়ে দিলেন যে,তাতেই আমি বুঝতে পারলাম, আমার চােক দুটােই গিয়েছে। আমি তখন সাহস করে ডাক্তার বাবুকে জিজ্ঞাসা করতে পারলাম না। সত্যই দুর্গ, আমার দুটাে চােকই গিয়াছে। এবার সব অন্ধকার দুর্গা, এবার সব আঁধার।” এই বলিয়াই হরিশ নীরব হইল। পরেশ পাশের ঘরেই ছিল ; সে হািরশের কথার শব্দ পাইয়াই রোগীর ঘরে আসিয়া বলিল “মাসীমা, কাকা কি বলছিল ?” দুৰ্গা উত্তর দিবার পূর্বেই হরিশ কাতর স্বরে বলিল “বাবা পরেশ, এজন্মে। আর তোর মুখখানি দেখতে পাব না। বাবা।” পরেশ বলিল “সে কি ? কি হয়েছে ?” দুৰ্গা বলিল, “ঠাকুর বলছে, ও চোক চেয়ে কিছুই দেখতে १igछ मी ? तब अक्षकांडू ।” হরিশ বলিল “সব অন্ধকার বাবা, আমার সব অন্ধকার ” পরেশ বলিল “ও তুমি কি বলছি কাকা। অন্ধকার কি ? BBD DBDB BBB BB LDLDSDBBEBE LLLLDD DDDDLLD DD বসন্ত বেরিয়েছিল, তা ত এখনও শুকিয়ে যায় নি, সেইজন্য দেখতে পারছি না ; ভিতরটা শুকিয়ে গেলেই তখন দেখতে १itव ।” হরিশ ফলিল “না। বাবা, তা নয়, সত্যসত্যই আমার দুটো