পাতা:হরিশ ভাণ্ডারী (তৃতীয় সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R হরিশ ভাণ্ডারী ঝি বলিল “সে কথা আর বলতে হবে না গো ! এরা সবাই আমাকে খুব মান্তি করে, ভয়ও করে। আমি যা বলি, তাই সবাই শোনে। আমিও সব্বাইকে সমান দেখি-ত কে বা জানৈ বড়মানুষের ছেলে, কে বা জানে গরিবের ছেলে ;- আমার কাছে বাবু সব এক । কি বল গো!” • হরিশ বলিল “এই ত ঠিক কথা। তোমার সঙ্গে ত জানাশুনা হােলো ; কিন্তু তোমাদের ঠাকুর কখন আসবে।” ঝি বলিল “ওগো, তার কি সময় হয়। সে ই-ই পাঁচটায়একবারে ঘড়ি ধরে।” । হরিশ বলিল “তা হ’লে তঁর দর্শন-লাভ আর আজ হোলো । না ; আর এক দিন আসব। এখন, এখানে থাকতে হ’লে কি কি লাগবে, তার একটা ফৰ্দ তোমরা কেউ ক’রে দেও না বাবা ! সেগুলো ত কিনতে হবে। দরও লিখে দিও । আমি DD BBDBD BDBD DBDD BBDB SgLB SDDDD KBD রেখে যাব ।” তখন দুই তিন জন ছাত্র বসিয়া ফৰ্দ করিতে লাগিল। বলিতে গেলে পরেশের ত কিছুই ছিল না ; সুতরাং সব জিনিষই ফৰ্দনত কিনিতে হইবে । - চারিটার সময় তাহারা “মেন্স” হইতে বাহির হইল। রাস্তায় আসিয়া পরেশ বলিল “হারিশ কাকা, এ যে অনেক টাকার ফর্দ !” হরিশ বলিল “ক’ত টাকা ?” “পঁয়তাল্লিশ টাকা, তবুও ত যে দুই চারখানা বই লাগবে, তা 枣强 नाई। ཨ!, কাকা, অতি টাকা খরচ করে কাজ নেই।