পাতা:হরিশ ভাণ্ডারী (তৃতীয় সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হইতে দুই মাইল দূরে কেশবপুরের এক বাংলা স্কুলে ভৰ্ত্তি করিয়া দিয়াছিল। : : । হরিশের কিন্তু লেখাপড়ায় মন ছিল না। সে যথাসময়ে বই (झाँक्ने गर्छन्ना छूण शाश्वांद्र खछ दाक्ष्द्रि श्ठ ; किह नकल गिन স্কুলে যাইত না। এখানে-সেখানে, এ-পাড়ায় সে পাড়ায় অসৎ- , চরিত্র ছেলেদের সহিত সারাদিন কাটাইয়া অপরাহ্ন চারটার পর ব্লাড়ী ফিরিয়া আসিত। তাহার পিতামাতা মনে করিত ছেলে স্কুল হইতেই আসিল । । . এই ভাবে তিন বৎসর স্কুলে কাটাইয়া হরিশ বোধোদয় পৰ্যন্ত পড়িয়াছিল। ঐটুকু বিস্তাতেই রামায়ণ, মহাভারত পাঠ করা । আটকায় না। তাই সে মধ্যে মধ্যে মায়ের বিশেষ অনুরোধে যখন সুর করিয়া রামায়ণ মহাভারত পড়িত, তখন নন্দকুমার ও - তাহার গৃহিণীর আনন্দের আর সীমা থাকিত না। তাহারা মনে । করিত, আর কিছুদিন পরেই কোম্পানীর লোকেরা হরিশকে । বাটী হইতে ডাকিয়া লইয়। গিয়া দারোগাগিরি না দিউক, অন্ততঃ জেলার একটা शकिई পদে বসাইয়া দিবে। এ আনন্দের আতিশয্যে তাহারা, হরিশ যখন যাহা চাহিত তাঁহাই দিত ; সুতরাং হরিমের পয়সাকড়ির অভাব হইত না। : *。 এ অবস্থায় যাহা ফল হয়, হরিশের ভাগ্যে তাহাই হইল। সে বোম্বোদয়ের ক্লাশ হইতে উপর ক্লাশে প্রমোশন পাইল না বটে, কিন্তু তামাকের ক্লাশ হইতে গাঁজার ক্লাশে প্রমোশন পাইবার সময় সে সৰ্ব্বোচ্চ নম্বরই পাইয়াছিল। । হরিণ। কিন্তু একটী বিদ্যা শিখিয়াছিল; সে বেশ সুন্দর গান