পাতা:হরিশ ভাণ্ডারী (তৃতীয় সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হরিশ ভাণ্ডারী ७8 করিতে পারিত। তাহদের গ্রামের চারিদিকে তিন চার ক্রোশের মধ্যে যেখানে যাত্রা বা কীৰ্ত্তন হইত, হরিশ সেখানেই যাইত এবং এমন নিবিষ্ট চিত্তে সে গান শুনিত যে, অনেকগুলি । । श्राम अब्रड कब्रिक्षा 6 बाट्रोत्कृ कृिष्टि । युद्विश्रद्ध 65श्iद्वा\४ মন্দ ছিল না। : হরিশের বয়স যখন পনীয় বৎসর, সেই সময় কেশবপুরের | অধিবাসীরা চান্দা করিয়া বার্ক্সেয়ারী-পূজার स्त्रश्र्लांना कद्र, qब* বারোয়ারীর দলের পাণ্ডারা: রাষ্ট্র করিয়া দেয় যে তাহারা কলিকাতার যাত্রার দল বায়ন করিয়াছে। প্রকৃতপক্ষে কিন্তু তাহারা বৰ্দ্ধমানের এক শিয়াল-তাড়ান যাত্রার দল আপখোরাকী পঁয়তাল্লিশ টাকায় বায়না করিয়াছিল। " “শিয়াল তাড়ান” কথাটার একটু ব্যাখ্যা আবশ্যক। কোন পূজা উপলক্ষে সমস্ত রাত্রি যদি পূজা-মণ্ডপের সম্মুখে আসরে গান্সবাজনা অথবা লোকসমারোহ না হয়, তাহা হইলে সেখানে রাত্রিকালে শিয়াল-কুকুরে আসর জমাইয়া থাকে। এইজন্স অনেক স্থলে যাত্রার দলের ভাল-মন্দের রিচার না করিয়া সারা । রাত্রি আসর রক্ষা করিবার জঙ্গ গানের দল লইয়া:আসে। এই প্রকার যাত্রার দলকেই “শিয়াল-তাড়ান’ যাত্রা বলে ": ' : কেশবপুরের বারোয়ারীতে যে যাত্রার দল আসিয়াছিল, তাহারা গান শেষ করিয়া যখন বাসাবাড়ীতে বিশ্রাম করিতেছিল, সেই সময় হরিশ সেই বাড়ীর সম্মুখ দিয়া তাহাদেরই পালার একটি গান গাইতে গাইতে যাইতেছিল। যাত্রার দলের অধি- , - । काशै बशनश उथन पशिरड করিয়া মাঠের দিকে যাইতেছিল।