পাতা:হরিশ ভাণ্ডারী (তৃতীয় সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

· \Sტრz হরিশ ভাণ্ডারী হরিশের সুকণ্ঠ-নিঃস্থত গান শুনিয়া অধিকারী তাহাকে নিকটে BDS SDBDBD S S DDD KD DDS LLLDD S SDDBB KYDB চেহারা দেখিয়া অধিকারী হরিশকে বলিল, “ওহে ছোকুরা, তুমি DDD DDLLLLLL LBB KDBSDS gKD DLG DDD D DD দিব, আর খাওয়া-দাওয়া ত আছেই; ক্ৰমে আরও বাড়াইয়া দিব|” অধিকারীর এই প্ৰস্তাবে হরিশ তৎক্ষণাৎ সম্মতি প্ৰদান করিল এবং সেই দিন অপরায়েই পিতামাতাকে কোন সংবাদ না । দিয়া যাত্রার দলের সহিত চলিয়া গেল । এদিকে সন্ধ্যার সময় হরিশ যখন বাড়ী ফিরিল না, তখন তাহার পিতামাতা ব্যস্ত হইয়া উঠিল। নন্দকুমার পুত্রের অনুসন্ধানে সেই রাত্রেই কেশবপুরে গমন করিল ; কিন্তু সে গ্রামের কেহই কোন বাৰ্ত্তাই দিতে পারিল না। রাত্ৰি কাটিয়া গেল। পরদিন নন্দকুমার পুনরায় পুত্রের অনুসন্ধানে বাহির হইল। এ-গ্ৰাম সে-গ্ৰাম । ঘুরিয়া অবশেষে একজনের নিকট সংবাদ পাইল যে, তাহার পুত্র। কলিকাতার যাত্রার দলের সহিত চলিয়া গিয়াছে। নন্দকুমার একবার কেশবপুরের এক বাবুর সহিত কলিকাতায় গিয়াছিল। কলিকাতা যে কত বড় সহর, তাহা সে জানিত। সে সহর হইতে তাহার পুত্রকে খুজিয়া বাহির করা যে একেবারেই অসম্ভব ব্যাপার, নন্দকুমার সে কথা বুঝিল । তাহার গৃহিণী ঐ সংবাদ পাইয়া কঁাদিয়া আকুল হইল। গ্রামের দশজন বলিল, “মাত্রার দলের চাকরী, সে ত বড় চাকরী; এতে আর দুঃখ করা: কেন ? হরিশ নিশ্চয়ই মধ্যে মধ্যে বাড়ী আসিবে ।”