পাতা:হরিশ ভাণ্ডারী (তৃতীয় সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/৪২

চরিশ ভাণ্ডারী | سوابع কিন্তু কিছুদিন পরেই সে মদ গাজা छ्३-३ छgिधlcलश ; cल अiथ প্ৰায় ২০ বৎসরের কথা । কলিকাতার আড়াতের ভাণ্ডারীদের যথেষ্ট পাওনা আছে— বেশ দু’পয়সা উপরি আছে যুবক হরিশ বিবাহিত হইলেও হাতে কঁাচা পয়সা পাইয়া কুপথগামী হয়। সেই সময় শ্ৰীমতী দুর্গা তাহার স্কন্ধে ভর করে। হরিশ তাহাকে মাসে-মাসে যথেষ্ট সাহায্য করিত ; আড়াতের সকলেই, ଏqqq fଵ ଐତିtଖtଵ ୯s & ସ୍]] জানিতেন, কিন্তু কেহই তাহার জন্য হরিশের নিন্দা করিত না ; কারণ আড়ত-অঞ্চলে যে সমস্ত কৰ্ম্মচারী আছে, তাহাদের মধ্যে অনেকের সম্বন্ধেই এ প্রকার কথা শুনিতে পাওয়া যায়। ] . যতদিন হরিশের স্ত্রী জীবিত छुिळ, उड्ठन् िठ् व्निकोडश' হরিশের এই উপসর্গট ছিল । তাহার পর যখন তাহার স্ত্রীনিয়োগ হইল, তখন, কি জানি কেন, তাহার ভাবান্তর লক্ষিত হইল। সে তখন অতিশয় সংঘাত-চরিত্র হইল ; কিন্তু শ্ৰীমতী দুৰ্গাকে এই বৃদ্ধাবস্থায় ত্যাগ করিতে পারিল না ; এ সময়ে সেই প্রৌঢ় স্ত্রীলোকটীকে ত্যাগ করা তাহার নিকট অধৰ্ম্ম বলিয়া মনে হইয়াছিল। তাই সে প্রতি মাসে দুর্গাকে খরচের টাকা দিয়া छानिgठtछ । হরিশের এখন আর কোন বদখেয়াল নাই ; সংসারের বন্ধন । কেবল মেয়েটা। এমন সময় সে এক পরের ছেলের ভার স্কন্ধে । গ্ৰহণ করিল এবং তাহার শিক্ষা-বিধানের জন্য মাসে কুড়ি পঁচিশ । টাকা পৰ্যন্ত ব্যয় করিতে প্ৰস্তুত হইল ; সকল বন্ধন হইতে মুক্তি