পাতা:হরিশ ভাণ্ডারী (তৃতীয় সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

3S হরিশ ভাণ্ডারী হরিশ বলিল “আজ ত্ৰিশ বছর কলকাতায় কাটালাম, আর আমি চিনতে পারব না। তা বেশ, তোমরা কলেজের বাইরেই দাড়িয়ে থেক ; আমি আড়াইটে থেকে তিনটের মধ্যে ঠিক যাব৷ ” । পরেশ বলিল, “আচ্ছা কাকা, তুমি যে বলছি কুড়ি টাকায় হবে না, আমি সেই কথাটা বুঝতে পারছি নে ; কুড়ি টাকা কি কম টাকা।” । • হরিশ বলিল “তুমি বুঝি মনে করেছ, একটা মাদুর আর একটা বালিশ, আর এক বোতল তেল হ’লেই সব হ’য়ে যাবে? তা কি হয়! কাপড়-চোপড় নেই বললেই হয় ; পায়ে ঐ ছেড়া । চটি ; জামা যা আছে, তা একেবারে ছেড়া; একটা ছাতা পৰ্য্যন্তও নেই। এ সকল किन्टङ दt । उलूदू-" হরিশের কথায় বাধা দিয়া পরেশ বলিল “কাকা, ও সব আমার কিছুই দরকার নেই-কিচ্ছ না। তুমি কি মনে করেছি কাক ? তুমি ভুলে যােচ্ছ যে আমি বড় গরীব,আমি দুবেলা দুমুঠো খেতে পেলে বেঁচে যাই। আমার এত কাপড়-চোপড়, এত জুতাজামা ছাতার কোন দরকার নেই। আমি ত কোন দিন এ সব ব্যবহার করি নাই। এই ৰে চটি জুতো দেখছ, এ আমার নয়। আমি যখন পরীক্ষা দিতে বাই, তখন বাবা তার এই পুরাণে । জুতাজোড়া আমাকে দিয়েছিলেন, তার আগে যে আমি কোনদিন ২৫ BDDBDB BDBBD D DD DBDD BDB BDBB BDB BDD SBDBDDE S আমি বড় গরিব কাকা! আর তুমিও বড়মানুষ নাও; তুমি এই আড়তে, ভাণ্ডারীর কাজ করে কতই বা পাও। তার পর