পাতা:হরিশ ভাণ্ডারী (তৃতীয় সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হরিশ ভাণ্ডারী। হরিশ বলিল, “অমন কাজও কোরো না বাবা! লোকে যা ইচ্ছা তাই বলুক না, তাতে কি যায় আসে। তা হোলে তুমি আর দেৱী কোরো না, যাও। আমি ঠিক আড়াইটার সময় । তোমার রাসায় যাব।” । পরেশ বই কয়খানি লইয়া বাহির হইবে, এমন সময় আড়- , তের গদীয়ান, সেই চক্ৰবৰ্ত্তী মহাশয় সেখানে আসিয়া উপস্থিত। হইলেন। পরেশ ভদ্রতার খাতিরে তঁহাকে বলিল “আমি আজই মেসে যাচ্ছি।” এই বলিয়াই সে চক্ৰবৰ্ত্তী মহাশয়ের পদধূলি গ্ৰহণ করিল । । চক্ৰবৰ্ত্তী মহাশয় বলিলেন “তাই ত হে, তুমি সত্যিসত্যিই চল্পে। কিন্তু বাপু, কাজটা ভাল কবুলে না। বড়মানুষের আশ্রয় কি ছাড়তে হয়! কোথায় কোন কলকাতার কাণ্ডেনের পাল্লায় পড়ে গিয়েছ, তোমার এ-কুল ও-কুল দুই-ই যাবে। এই তা বড়DD BDBBBDS DBDtB DBED0B BBD DD BD S DBLDDDLLDL যখন তুমি থাক্‌ছ না, তখন তোমার অদৃষ্টে অনেক কষ্ট আছে, - তা আমি দিব্যিচক্ষেই দেখতে পাচ্ছি। আর এমন দাতাকৰ্ণই যে কোথায় পেলে, তাও ত কাউকে বল না। যাক, যােচ্ছ যাও, . কিন্তু আবার যেন এসে ঘ্যানঘ্যান কোরো না বাপু !” । . ঋত্রিশ নিকটে দাড়াইয়া ছিল ; তাহার আর সহ হইল না, সে বলিশ “আহা, ছেলেটা চলে যাচ্ছে, তবুও আপনার রাগ আর চক্রবর্তী বন্বিলেন, “না হে হরিশ ; হাজারও হােক, বাবুদের গাঙ্গেয় ছেলে ; তার ভালমন্দ ও দেখতে হয়।” । ।