পাতা:হরিশ ভাণ্ডারী (তৃতীয় সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হরিশ ভাণ্ডারী Գե: রুটী খাই। এখনই বঁী রুটী নিয়ে আসবে। আজ থেকে তুমি আসবে বলে, আমি চার পয়সার একখানা রুটী আনতে বলে দিয়েছি ; আমার টেবিলের উপর ঐ কৌটােটায় চিনি আছে। আমরা দুই জনে বিকেলে চা আর রুটীই খাব। দোকানের খাবার পেলে অসুখও করে, পয়সাও বেশী লাগে, পেটও ভরে না।” । পরেশ বলিল “ভাই অমর আমার ত চা বা রুটী খাওয়া অভ্যাস নাই। আমরা পাড়াহােঁয়ে মানুষ ; আমরা ও সব জিনিস কোন দিন চক্ষেও দেখি নাই। আর বিকেল বেলায় আমার মোটেই ক্ষিদে পায় না। যে দিন ক্ষিদে পাবে,সেদিন এক পয়সার , মুড়ি কিনে খেলেই হবে । মি ও-সব আমার জন্য কোরো না।” অমর বলিল "দুদিন মেসে থাক, তা হলেই বুঝতে পারবে, এহ্মিদে পায় কি না। এ ত আর তোমার আড়ত নয় যে, ডাল তারকারী মাছ খুব খাবে । সেই দুই হাতা ডাল, দুখানি আলু কি বেগুন ভাজা, আর একটা চচ্চড়ি, তাতে না আছে এমন জিনিস নেই। মাছ ত নেই বল্লেই হয় ; দুখানি আলু আর এক টুকরা নামমাত্র মাছ। ‘এই হচ্চে মেদের আহার, বুঝলে। সুতরাং দুগ্ধকালে বিকেলে পেটভরে জল না খেলে, দুদিনেই মরার দাখিল ২-ফুটব, জান ?” । * পরেশ হাসিয়া বলিল “তুমি মেসের খাওয়ার যে ফর্দ দিলে, তা ত আমার পক্ষে রাজভোগ । আড়াতের সঙ্গে তুলনার কথাটা বলছি। আড়তে কি খেতে দেয় জান ? কলেজে আসবাবুল্লময় অনেক দিনই ত পেতে পাওয়া যায় না, উপবাস করতে হয়। সে দিন খেতে পেতামসে দিন চারটীি अङ,पैा बानियुँभुँड्दा४