পাতা:হরিশ ভাণ্ডারী (তৃতীয় সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হরিশ ভা গুরী / w হরিশ বলিল, “ছেলেটা কলকাতার কিছুই জানে না ; তাই তার সব গুছিয়ে দিয়ে আসতে একটু দেৱী হয়ে গেল। তার পর, বেরিয়ে এসে মনে হলো বিকেলে সে কি খাবে, তার ত কিছুই বলা হয় নি। তাই আবার হেদোর ধার থেকে ফিরে গেলাম। যাবার সময় একটা দোকান থেকে কিছু খাবারও কিনে নিয়ে গেলাম।” . দুর্গ বণিল “এই দেখি ত, দোকানের খাবার নিয়ে গেলে কেন ? ও যে বিষ। ছেলে মানুষ, পাড়াগা থেকে এসেছে, ওসব কচুৰী জিলোপী খেলে ওদের অসুখ করবেই করবে।” হরিশ হাসিয়া বলিল “তা হ’লে তুমি কি বল যে, তুমি রোজ খাবার তৈরি করে রাখবে, আর আমি গিয়ে দিয়ে আসব। রোজ এই এতখানি পথ যাওয়া-আসা তা আমার সইবে না। দুর্গা। আর রোজ-রোজ আড়ত থেকে যাই-ই বা কি করে?” দুর্গ বলিল “এই শোন দেখি কথা। আমি যেন ওঁকে রোজ খাবার ব’য়ে নিয়ে যাবার কথাই বলছি। দেখ হরি ঠাকুর, ছেলেটাকে দেখে আমার যে কি মায়া হয়েছে, তা আর তোমাকে কি বলব। আমার ইচ্ছে করে, ওকে কাছে রেখে মানুষ করি। কি অদৃষ্টই করে এসেছিলাম, আর কি মতিই হয়েছিল, জন্মের কোন সাধাই মিটুল 叫 ; ሻizሻቒ cवश्झे মাথায় করে "ইলাম ভগবান এ-জন্মে অদৃষ্ট এই সব শিখেছিলেন, কে খণ্ডানে । [&qቐጻ বে দু'দিন বেঁচে আছি, একটা কিছু কাজ নিয়ে খাৰু#if: { '। . তোমায় কত দিন বলেছি, আমাকে বৃন্দাবনে পাঠ ; আমার পাপের ধন ধা আছে, সেখানে বিলিয়ে দিলে ": {