পাতা:হরিশ ভাণ্ডারী (তৃতীয় সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

レ・ হরিশ ভাণ্ডারী। হরিনাম করি, আর ভিক্ষে করে এক-বেলা এই পোড়া পেটের জ্বালা মিটাই। কিন্তু তোমায় বলতে কি হাঁর ঠাকুর, এই ছেলেটাকে দেখে অবধি আমার আর বৃন্দাবনে যাবার কথাও মনে হয় না। ও নিশ্চয়ই আর জন্মে আমার কেউ ছিল ; তাই শ্ৰীহরি তোমার হাত দিয়ে ওকে আমার কাছে পাঠিয়ে দিয়েছেন।” এ সব তারই খেলা হরি ঠাকুর, তারই খেলা " ܗ . . , হরিশ তাড়াতাড়ি চলিয়া যাইতে চাহিয়াছিল ; কিন্তু দুৰ্গা যে কথার অবতারণা করিল, তাহা শুনিয়া সে আড়াতের কথা ভুলিয়া গেল। সে দাড়াইয়া ছিল, বসিয়া পড়িল ; বলিল “যা বলেছ দুর্গা, আমিও ত মনে করেছিলাম, আর কেন, মেয়েটাকে 引可 ঘরে দিয়েছি, তার ছেলে।পুলেও হয়েছে ; সে সুখে-স্বচ্ছন্দেই BLLYSS qgDES KBDD S DBLYSBDDB DEES DDDD মেয়ের নামে লিখে দিয়ে, যে কয়টা টাকা হাতে আছে, তাই নিয়ে কোন তীর্থস্থানে গিয়ে বাকী কয়টা দিন কাটিয়ে দিই। : আমি ভাবলে। কি হয়, রাধারাণী যে আমার জন্য আর এক শেকল গড়িয়ে রেখেছেন, তা ত জানতাম না। বাবুদের গ৷ থেকে ছেলেটা আড়তে পড়তে এল, আর আমি তার মায়ায় আটকে পড়ে গেলাম দুৰ্গা! এখন আমার শুধু চিন্তা, কেমন করে পরেশ মানুষ হবে। ছেলেটা পূৰ্ব্ব জন্মে। আমাদের কেউ ছিল, এ কথা আমি নিশ্চিত বালুতে পারি ; তা নইলে তোমার প্রাণের • মধ্যেই বা এত মায়া জেগে উঠবে কেন ?” । । গ্ৰী বলিল, “হারি ঠাকুর, তুমি পরেশকে বে বাসায় রেখে }{সখানে’’ত ওর খাওয়া-দাওয়ার কোন কষ্ট হবে না ?