পাতা:হরিশ ভাণ্ডারী (তৃতীয় সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হরিশ ভাণ্ডারী 醒 barbar করেন না।” নরেশ দুর্গার এ কথার মধ্যে অন্য কোন ভাবই দেখিল না, ইহা কৃতজ্ঞতা মনে করিয়াই সে চুপ করিয়া গেল। যশোদালাল দেখিল, এ ভাবে অগ্রসর হইলে তাহার বাসনাসিদ্ধির বহু বিলম্ব, হয় তা তাহার বাসনা পুর্ণ না হইতেও পারে। তথন সে অন্য পথ অবলম্বন করিল। তাহার একটা মহলের প্ৰজাগণ বিদ্রোহী হইয়া দুই বৎসর খাজনা বন্ধ করিয়াছিল ; নায়েবেরা অনেক চেষ্টা করিয়াও তাহাদিগকে বশীভুত করিতে পারে নাই। যশোদালাল নরেশকে এই বিদ্রোহী মহলে প্রেরণ করিবার অভিপ্রায় করিল। নরেশকে কোন স্থানে বদলী করিলে LE BDD SDDDS DLDBL DB BDS BBBDS BDBBD BDBD DBD চাহিবে ; তাহা হইলে যশোদালালের বাসনা পূর্ণ হয় না। তাই সে অল্প কিছু দিনের জন্য নরেশকে স্থানান্তরিত করিবার ব্যবস্থা কয়িল। একদিন নরেশকে ডাকিয়া তাহার এই অভিপ্ৰায় তাহাকে জানাইল এবং তাহাকে যে দীর্ঘকাল বাড়ী ছাড়িয়া থাকিতে হইবে না, এ আশ্বাসও দিল । নরেশ কি করিবে ; সে চাকর, মনিবের আদেশ তাহাকে পালন করিতেই হইবে, নতুবা চাকরী ত্যাগ করিতে হয়। বাড়ীতে পুরুষ অভিভাবক কেহ নাই, এই কারণ প্রদর্শন করিলে যশোদালাল সে কথা হাসিয়াই উড়াইয়া দিল-আরে, তোমার ভাবনা কি ? আমি প্রতিদিন । তোমার বাড়ীর খবর নেব ; তুমি বাড়ী থাকুলে তোমার মা কি তোমার স্ত্রীর যে রকম তত্ত্বাবধান হোতে, তোমার অনুপস্থিতি সময়ে তার চাইতে বেশী ভিন্ন কম হইবে না; এ কথা কি তুমি বিশ্বাস করতে পার না ? তোমার মা, তোমার স্ত্রী কি আমার