পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চদশ পরিচ্ছেদ । Soe রায় মহাশয় চক্ষু খুলিয়া সে দিকে তাকাইয়াও দেখিলেন না। রার মহাশয় নিতান্ত নকড়ীর মুখ হইতে রক্ত উঠাইয় না মারিয়া झाड़िावन मा । किढ़ नकड़ौद्र ऐशरङ कि श्रऊाइ डाश . নকড়াই জানে আর শিবই জানেন"। কিন্তু রায় মহাশয়ের কপাল ফুলিয়া উঠিল, আর বাটতে সকলের জঠরানল জলিয়৷ উঠিল। কর্তা না আহার করিলে কে আহার ੋੜ ? ক্রমে বেলা শেষ হইতে লাগিল। বাটীর সকলেই যাহার মেরূপ সাধা কৰ্ত্তাকে প্রবোধ দিলেন। কিন্তু কওঁ শুনিলেন না। পরিশেষে নিরূপায় হইয়া গৃহিণী এক জন চাকরকে ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয়কে ডাকিয়া অনিবার জন্য পাঠাইয়া দিলেন। ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয়ের অনেক শাস্ত্রে দৃষ্টি আছে। দুর্গাদাস করের ভৈষজ্য রত্নাবলী তাহার একটী। সেই ভৈষজ্য রত্নাবলী দেধিরা ঔষধ প্রস্তুত করিয়াবিনা মূল্যে বিতরণ করেন। রোগীর কেবল ঔষধের ব্যয় ও ঔষধ প্রস্তুত করিবার জন্য যে সমস্ত দ্রব্য अtबाखन इञ्च उांशहे भांज cनञ्च । हेश७ श्रादाद्र अवश বিবেচনায় লওয়া আছে। ধীবর রোগী হইলে ঔষধে রোহিত মৎস্যের পিত্ত্ব দরকার হয়, কিন্তু এরূপ কৌশলে পিত্ত বাহির कप्तिाङ क्षु ८१ निश्छ उऐोफ़ार्षीं शशं★प्त किश ऊँांशंद्र झागै ক্ষেমা ভিন্ন আর কেহই তাহ পারেন সুতরাং ধীবরকে আস্ত মাছটা পঠাইয়া দিতে হয়। গোয়ালার পীড়ার ঔষধ খাটি গান্তি ঘৃত দিয়া পাক করিতে হয়। তেলির পীড়ায় খাটি সরিসার তেলে ঔষধ মৰ্দ্দন বিধেয় ইত্যাদি। ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় যে এ সমস্ত । নিজে ভোজন করেন একথা কাহারও স্বলিবার সাধা নাই কারণ