পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/১২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

'$२8 রিয়ে বিষাদ । , , পরামর্শ জিজ্ঞাসা করিবে। ক্ষণকাল চিন্তা করিং মনে করিল নলিনের কাছে যাওয়াই শ্রেয়ঃ । কিন্তু খরচ পত্র না লইয়া গেলে কি হইবে ? অতএব পুনরায় বাটতে আসিল । নকড়ীর মাতা মঙ্গলকে দেখিয়া হর্যোৎফুল্প হইয়া জিজ্ঞাসা করিল “নকটা এসেছে?” - মঙ্গল ষেজস্য ফিরিয়া আসিয়াছে তাহ বলিল। তথন নকড়ীর মাত কঁাদিতে কাদিতে মঙ্গলকে দশটা টাকা বাহির করিয়া দিল। মঙ্গল টাকা লইয়া প্রস্থান করিল। মনোরমা নকড়ীর বিপদের কথা শুনিয়া যৎপরোনাস্তি চিন্তিত হইয়াছিলেন। কিন্তু এতক্ষণ লোক জনের ভিড় থাকায় নকড়ীর বাটী যাইতে পারেন নাই। নকড়ীকে লইয়া সকলে চলিয়া গেলেই মনোরমা নকড়ীর মাতার নিকট আসিয়া উপস্থিত হইলেন। মনোরমাকে দেখিয় তাহার কান্না দ্বিগুণ বাড়িল । মনোরম বিস্তর প্রবোধ দেওয়ায় নকড়ীর মাত কিঞ্চিত ঠাণ্ড হইল। নকড়ীর মাতাকে প্রবোধ দিবার জন্য মনোরম একটা গল্প করিলেন, সেই গল্পট বর্ণনা করিয়াই এ অধ্যায় শেষ করা যাইবে। গল্পটার মৰ্ম্ম এই যে পাপ না করিলে কখন ক্লেশ হয় না। যাহার পাপ নাই তাহার দুঃখ নাই, আর শত পাপীর মধ্যে একজন পুণ্যবান থাকিলে, সেই এক পুণ্যবানের জোরে শত श्रृंऔ বঁচিয়া যায়। গল্পট এই ;—এক দিবস কোন স্থানের এক হাট হইতে অনেক লোক ফিরিয়া আসিতেছিল। কাল ধর্শ্বের সায়ংকালে দিল্পগুল মেঘাচ্ছন্ন হইয়া ভয়ানক ঝড়, বৃষ্টি ও বজ্ৰাঘাত হইতে লাগিল। এই বিপদের সময় ১২জন লোক