পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/১৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তাহার ব্যাগে এ রূমাল জাসিবার সম্ভাবনা কি ?’স্তখন জামাল খানি লইয়া বিধুমুখীর নিকটে গেল এবং সমস্ত পরিচয় দিল। কহিল রাত্রে একজন লোক ঘরে গিয়াছিল। লোকটী কে তাহা সে জানে না। কিছু যে চুরি করিয়াছে তাহাও নহে। তবে বাবুর রূমাল তাহার নিজের ব্যাগে রাখিয়া গিয়াছে। বাগ যেখানে থাকিত সেখানে ছিল না। ঘরের মেজের পড়িয়া ছিল। নলিন কহিল “আর আমার এখানে থাকা মুীল হয়ে উঠল। আমার শক্র হয়েছে । আপনার স্নেহ করেন বোলে চাকর বাকরের আমাকে হিংসা কোরতে আরম্ভ করেছে। আকার ইঙ্গিতে আমি একথা শুনতে পেয়েছি। কিন্তু এতাবৎ আমাকে নষ্ট কোরতে কেহ চেষ্টা করে নাই। আজ আমার ব্যাগে বাবুর রূমাল দেখে সে ভ্রম দূর হয়েছে। আমি শীঘ্র এখান হতে না গেলে হয় তো আমার ঘোরতর বিপদ হবে।” এই বলিয়া বিমর্ষ চিত্তে রূমাল খানি বিধুমুখীর নিকট রাখিয়া নলিন বহিৰ্ব্বটা আসিল। লালবিহারী বাবু অন্যান্য দিবসাপেক্ষা প্রফুল্ল চিত্তে গাত্রেীখান করিলেন । এবং সকালে সকালে কাছারি যাইতে হুইবেক বলিয়া ৯টা না বাজিতে বাজিতে স্থানান্থার করিয়া আপিসের কাপড় পরিধান করিলেন। অতঃপর মুখ মুছিবার জন্য পকেটে রুমাল খুজিতে গিল্প রুমাল পাইলেন না। আমনি छूठाव#क निकाझे ऊांकिब्र ङिब्रक्षांद्र कब्रिटक लांओिरजन । "ক্সে যে রুমাল লইয়াছে তাহকে ফৌজদাৰী সুপর্দ করিয়া মেয়াদ দিবেন। এইরূপ ভৰি করিতেছেন এমন সময় বিধুমুখী মালিয়া রুমাল খামি:, লালবিহারী রাবুর হন্তে দিয়া কিরূপে