পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/১৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

• সপ্তবিংশ পরিচ্ছেদ। ১৮৩ কোথায় পাওয়া গিয়াছিল তাছার পরিচয় দিলেন। লালবিহারী বাবুর বড় আলাদে বড় বিষাদ উপস্থিত হইল। তখন অনুসন্ধান করিতে আরম্ভ করিলেন কে রুমাল খান নলিনের ব্যাগে রাখিল। কিন্তু কোন রূপ সিদ্ধান্ত করিতে না পারিয়া কাছারি চলিয়া গেলেন । । * , বারাণ্ডায় বসিয়া আছেন এমন সময় বিধুমুখী নিকটে আসিয়া কহিলেন “ তোমার নলিন যে আর থাকতে চায় না ?” লাল। আমার নলিন কি সে ? তোমারি নলিন। বিধু হলো, আমারি হলো, কিন্তু সে থাকতে চায় না যে ? লালবিহারী বাবু মনে মনে ভাবিতে লাগিলেন, না থাকিলেই বাচেন। প্রকাশ্যে কছিলেন “কেন থাকবে না ?” . বিধু সে বোলেছে তার উপর লোকে শক্ৰত কোরতে রেখে দেবে কেন ? : , লালবিহারী বাৰু নলিন, থাকিল বা গেল হইতেনে তাহার ¢कांन हेटे नोहे ७हे जॉन कब्रिग्नां रुश्छ्णिन “सांद्र शांकू ” বিধু যায় যাক অতো বুঝলাম। আমি যে একটা অঙ্গীকার কোরে ছিলাম তার কি ? আমি তাকে বেলেছিলাম যে তুমি ওকে খরচ দিয়ে লেখা পড়া শিখাবে, . . লাল। এখন তাকে কোথায় কি লেখা পড়া শিখব? w বিধু। নলিন বোলছে দি তাকে মাসে মাসে ৫টা করে টাকা দেও তা হলে সে যেটকেলকলেজে বাঙ্গলীয়ভাক্তারি শেখে।