পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/১৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

, হরিযে বিষাদ وwو' পাছে স্বীকার না করিলে নলিন না যায় এই ভয়েলালবিহারী বাবু স্বীকৃত হইলেন। বিধুমুখী আলোদিত হইয়া নলিনকে ডাকিয়া কহিলেন “বাৰু তোমাকে ৫ টাকা করে দেবেন। বাবুকে প্রণাম কর। কৃতজ্ঞতায় নলিনের চিত্ত আৰ্দ্ৰ হইল, ও চক্ষু হইতে টপ্ টপ্‌ করিয়া দুই বিন্দু জল পড়িল। নলিন নিঃশব্দে প্ৰণাম করিয়া বাটীর বাহিরে গিয়া আনন্দে কাদিতে লাগিল। অষ্টাবিংশ পরিচ্ছেদ। অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ। যথা সময়ে জেলার জএন্ট মাজিষ্ট্রেট সাহেবের কাছারিতে রায় মহাশয়ের মোকৰ্দমা উপস্থিত হইল। মোকদম উপস্থিত হইবার তিন চারি দিবস পূৰ্ব্বে সাক্ষিগণ সমভিব্যাহারে রায় মহাশয় আসিয়া সহরে পৌছিয়াছেন। বাটী হইতে যাত্রা করিবার সময় রায় মহাশয় যার পর নাই বিরক্ত হইয়াছিলেন। তদবধি মন খারাপ হইয়া রহিয়াছে। ভাবিয়া ঠিক করিয়াছেন মোকৰ্দ্দম করা অপেক্ষ জেলে যাওয়া ভাল। যে দিবস বাট হইতে যাত্রা করিবেন তাহার পূর্ঘদিবস রাত্রে লক্ষ্মণ চন্দ্র ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয়ের বাট গিয়া"উপস্থিত। সস্তায়ণ বধি লক্ষণ ও ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয়ের কথোপকথন হয় নাই। লক্ষ্মণ বলিয়াছিল সন্ত্যয়ণে কিছু হইবে না। ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয়ের পক্ষে