পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/২০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

See: ইরিখে বিধাদী একবার ব্রাহ্মণ বিশেষ পুরোহিতকে যে জিনিল দান কোবের্ন তা কি আর ফিরিয়ে নেবেন ? আমি ভৃত্য। আমাকে যা" দেবেন তাও কি আর ফিরে নিতে পারবেন ? : ভট্টাচাৰ্য মহাশয় আল্লাদ প্রকাশ পূৰ্ব্বক কহিলেন “ চিরজীবী হয়ে থাক বাপু, আমার মাথায় যত চুল এত পরমায়ু তোমার হোক। তোমার প্রস্তাব আমি এক্ষণেই গিয়ে রায় মহাশয়কে ব’লছি। - লক্ষ্মণ। দেখবেন যেন আমার নাম কোরবেন না। “ক্ষেপেছ না কি ? আমি কি পাগল ?” এই বলিয়া ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় রায় মহাশয়ের নিকট গেলেন। লক্ষ্মণ সেই স্থানে দাড়াইয়া ভাবিতে লাগিল “এমত সুযোগ আর শীঘ্র হবে না। এই সুযোগে যদি অন্তত ই মাসের বাড়ী খরচটা না নিতে পারি তবে আর কি কোরলাম? কিন্তু লোক গুলো যে ছ’দিয়ার। দেখা যাক্ । ক্ষেত্রে কৰ্ম্ম বিধিৱতে ” - ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় যথা দীক্ষিত সেইরূপ রায় ধহাশয়ের নিকটে গিয়া বলিলেন । রায় মহাশয়ের মন একে চঞ্চল, তাহাতে লক্ষ্মণের গুঢ় বুদ্ধির মধ্যে প্রবেশ করা কাহার সাধা ? তিনি অনায়াসেই সম্মত হইলেন কেৰল তাহা নহে, ভাবিলেন ভট্টাচাৰ্য মহাশয় এরূপ পরামর্শ দিয়া যথার্থই তাহার মঙ্গল কাছারি যাইবার সময় রায় মহাশয় একখানি বালপোষ ও ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় রায় মহাশয়ের ভাল জোড়াট, এবং লক্ষ্মণ । জামিয়ার খানি গায়ে দিয়া যাত্রা করিলেন। বটব্যাল এক