পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/২০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१९६ ছয়িধে বিষাদ । , ক্রমে বিচারের দিবস উপস্থিত হইল। রায় মহাশয়ের भाकर्मियां cशनं श्हेण, छेकैौणग्न छांक झहेण, किरु ठेकौण नभश्छ টাকা না পাইলে আলিবেন না। রায় মহাশয় জানিতেন উকীলের সহিত একশত পঞ্চাশ টাকার ঘনবস্ত হইয়াছে। অবিলম্বে আর পঞ্চাশ টাকা লক্ষ্মণের হস্তে দিলেন। লক্ষ্মণ তাহার উনচল্লিশট টাকা নিজের পকেটস্থ করিল, আর এক টাকার একখানি ট্র্যাম্প খরিদ করিল, অপর দশটা টাকা উকীল বাবুর মোহরেরকে দিয়া পায় ধরিয়া কহিল "আপনি উকীল বাবুকে এজলাসে যেতে বলুন। আমি অবিলম্বে সমস্ত টাকা । দিতেছি। আমাদের হাতে টাকা থাকলে এত দেরিও হত না আপনাদেরও চাইতে হত না। এই দেখুন ষ্ট্যাম্প খরিদ করেছি। একজন একশত টাকা ধার দিবে। খৎ লিখিয়া দিলেই দেয়। টাকা পাবামাত্র মহাশয়ের ও উকীল বাবুর টাকা অবিলম্বে পরিশোধ কোরছি।” : - মোহরের লক্ষ্মণকে সমডিব্যাহারে লইয়া উকীল বাবুর নিকট পৌছিয়া সমস্ত বিবরণ বলিল এবং ষ্ট্যাম্পখানি দেখাইল । উকীল ও মোহরের উভয়েই কাদে পড়িলেন। বাবু এজলাসে গেলেন। বক্তৃতা করিলেন। মোকৰ্দমা হারিলেন। কারাবাসের আদেশ হইলে মোহরের আসিয়া লক্ষণের নিকট বাকী টাকা চাহিল। লক্ষ্মণ দেখাইল ট্র্যাম্প এখনও সাদা আছে, গোলযোগ বশতঃ লেখা হয় নাই। লেখা পড়া হইলেই টাকা পাওয়া যাইবে ধু পাওয়া গেলেই সমস্ত দেন দিবেক। এইরূপ বাক্যলাগে পাঁচটা বাজিয়া গেল। কাছারি বন্ধ হইল। রায়মহাশয়কে