পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/২১৪

হরিষে বিষাদ । ভাছার চিন্তু একটু ভাল হয় কিন্তু অবিলম্বেই আবার মনে হয় cर ब्राब्रमशनरब्रव्र cबाण श७ब्रांद्र उशन्न उक्रउब्र अभब्राष হইয়াছে। এইরূপ ভাবিতে ভাবিতে বাট আসিয়া মোকৰ্দমার কথা তাহার মাতার নিকট কহিল । গুনিয়া নকড়ীর মাত৷ সিহরিয়া উঠিল । পল্লীগ্রামে ব্রাহ্মণেই অন্ত সকল জাতির অনিষ্ট করিয়া থাকে। যখন অনিষ্ট করে তখন একটু কাদে -ফাটে। ক্ষণকাল পরে ভুলিয়া যায়। আবার সেই বড় কর্তা সেই ছোট কর্তা, সেই দাদাঠাকুর মামাঠাকুর হয় ৷ নকড়ীর প্রতি অত্যাচারের দরুণ যে রায়মহাশয়ের এত গুরুতর দণ্ড । হইতে পারে ইহাই তাহার মাতার সংস্কার ছিল না। সুতরাং প্তাহার কারাবাস হইয়াছে গুনিয়া অকপটে দুঃখিত হইল। পল্লীগ্রামে অপরাপর জাতির বিবেচনায় ব্রাহ্মণের তিন শ্রেণীতে বিভক্ত । যাহারা সৰ্ব্বাপেক্ষ ধনবান তাহাদিগের বাড়ীর প্রাচীনদিগকে কৰ্ত্ত বলিয়া ডাকে, অপরাপর সকলকে ৰাবু বলে। দ্বিতীয়শ্রেণীর ব্রাহ্মণদিগের উপাধির পরে মহাশয় শৰ যোগ করিয়া সম্ভাষণ করে বধ চাটুজ্যে মহাশয়, চক্রবর্তী মহাশয়। আর তৃতীয়শ্রেণীর ব্রাহ্মণদিগের সহিত সম্পর্ক পাতায় যথা দাদাঠাকুর, মামাঠাকুর ইত্যাদি। নকড়ীদের গ্রামে রায়মহাশয় সৰ্ব্বাপেক্ষ ধনী ও মাননীয় কিন্তু সকলে তাহাকে মহাশয় বলে তাহার, কারণ এই ৰে নবাবী আমলে তাহাদিগের পূর্বপুরুষের মহাশয় উপাধি প্রাপ্ত হইয়াছিলেন । নকড়ী তে সামান্য লোক, নকড়ী অপেক্ষ কত কত বড় লোককে রায়মহাশয় মারিয়াছেন,