পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/২৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Հե8 হরিষে বিষাদ । আসিলেন। জিজ্ঞাসিলেন “কি হয়েছিল ?” বিধুমুখী কছিলেন “আর কিছু নয়, একটা মিড় মিড়ে প্রদীপ আনতেছিল। তাইতে তার বোধ হ’ল যেন একটা চোর নামছে । অমন কখনও কখনও সকলেরি হয়ে থাকে।” লালবিহারী বাবু স্বগত ও প্রকাশিত কছিলেন “বাচলাম।” লালবিহারী বাবু ভাবিলেন মনোরম যে র্তাহার নাম প্রকাশ করে নাই এ তাহার উপর অনুরাগের আর একটা নুতন চিন্তু। কিজান্ত যে মনোরম তাহার নাম প্রকাশ করেন নাই এ তাহার চিত্তে উদয় হইল না। তিনি ভাবিলেন দেশ কাল প্রতিকুল বলিয়াই মনোরমা এরূপ করিয়াছেন। চতুশ্চত্বারিংশ পরিচ্ছেদ। নকড়ীর মোকৰ্দমার শেষ । - নকড়ীর মোকৰ্দমা যথা সময়ে জজ সাহেবের আদালতে পেশ হইল। সাক্ষী সাবুদ লইয়া জজ সাহেব অনেক চিন্তার পর নকড়ীর প্রাণ দণ্ডের আদেশ দিলেন। গবৰ্ণমেণ্ট প্লিডারের (অর্থাৎ উকীল সরকারের ) আহলাদের হাসি আর অধরে ধরে না। নকড়ীর উকীল স্বজনীকান্ত বাবু যে যে তর্ক উপস্থিত করিয়াছিলেন তাহ তিনি নিজের বক্তৃতা দ্বারা খণ্ড বিখও করিয়া দিয়াছেন। উভয়ে এজলাস হইতে বাহিরে আসিয়া উকিল সরকার হাস্যমুখে স্বজনী বাবুকে শ্লেষ করিয়া কহিলেন “কেমন ভায় নকড়ীকে রক্ষা করতে পারলে ?” স্বজনী বাৰু