পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/৩০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शक्लिश विशां । । - : ..ه একথা পাঠকবর্গ পূৰ্ব্বেই জানিতে পারিয়াছেন । তাবধি গগনের মনে মনোরমার প্রতি ভক্তিভাব ভিন্ন আর অন্য ভাব কিছুই ছিল না। অদ্য লালবিহারী বাবু শিবিকাবাহকবর্গকে ও গগনকে বলিয়া দিয়াছেন মনোরমাকে নিজ বাট না লইয়া গিয়া যেন সোনাপুরে লইয়া যায়। লালবিহারী বাৰু মহাবিদ্যা আরাধনা করির এই অভিসন্ধি স্থির করিয়াছিলেন। মনে করিয়াছিলেন মনোরমাকে নিজ বাট না পঠাইয়া দিয়া সোনাপুরে পঠাইয়া দিলে তাহার মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হইবেক । মনোরম যে রাত্রে অজ্ঞান হন সে রাত্রের কথা বিধুমুখীকে না বলায় লালবিহারী বাবু একাৰ্য মনোরমার মনোনিত হুইবে বলিয়া মনে মনে স্থির করিয়াছিলেন। গগন লালবিহারী বাবুর সর্বাপেক্ষ বিশ্বস্ত ভৃত্য সুতরাং মনোরমাকে তাহার নিজ বাট না লইয়া গিয়া সোনাপুরে লইয়া যাইবার ভার তাহরই উপর অর্পণ করিলেন। গগন ইহাতে কিঞ্চিৎ মাত্রও সুর্থী হয় নাই কিন্তু কি করে প্রভূর আদেশ লঙ্ঘন করিতে পারে না। ৰালাকালাবধি সে লালবিহারী বাবুর ভূতা। এতকাল লালবিহারী ৰাবু ষে বেতন দিতেন তাহ দ্বারা তাহার বৃদ্ধ পিতা মাতার ভরণ পোষণ করিয়াছেন। এখনও উভয়েই জীবিত। লালবিহারী ৰাবুর দাসত্ব ত্যাগ করিলে তাহাদিগের জীবন ধারণের আর অন্য উপায় নাই। সুতরাং অত্যন্ত অনিচ্ছা সত্বেও প্রভুর আদেশ পালন করিতে হইল। মনোরমা বাটী পেছতে अठारु विणश् श्रेष्ङाइ cझथिग्न গগনকে জিজ্ঞাসা করিলেন “গগন এত বিলম্ব হচ্চে কেন ?”